'MY SEXY COUSIN ''
রীতা আমার বড় খালার মেয়ে। বয়স ১৯ হবে। দুর্দান্ত একটা মাল। এই বয়সে যেই দুধ আর পাছা !!!! আমি খালি দেখতাম আর ভাবতাম এই রকম ফিগার গ্রামের মাইয়াটা কেমনে পাইলো????? কি মামারা!!!! ৩য় পার্টটা শুরু করলাম। বহুদিন ধইরা আমি নিজেও কোন ভাল চটি পাইতাছি না পড়ার লাইগা। তাই চিন্তা করলাম নিজেই লিখা ফেলি। কেমন লাগছে জানাইয়া দিয়েন কমেন্টস দিয়া। তাইলে শুরু করি। যা কইতেছিলাম, রীতা একবার আমাদের বাসায় বেড়াতে আসছিল আমার মার আমন্ত্রনে।
ওর পরীক্ষা শেষ করে আসছিল। অগো বাড়ী সাতক্ষীরায়। আমি ভাবছিলাম মাইয়াটা গাইয়া টাইপের হইব। পরে যখন দেখছি আমার তো মাথা নস্ট। মাইয়া ঢাকাইয়া আধুনিক কোন মাইয়া থাইকা কম না কোন দিকেই। যেই রকম ফিগার সেই রকম ড্রেস আপ। যাই হোক আমি খালি চান্স খুজতে থাকলাম কেমনে মালটা হাতান যায়। রীতা এমনে খুব মিশুক। সবকিছুতেই ওর আধুনিকতা। প্রথম প্রথম তেমন কথা বার্তা না হইলেও পরে আমাদের মধ্যে ভাল একটা বন্ধুত্ব হয়। আমিও এই বন্ধুত্বের পথ দিয়া হাটতে হাটতে আর কাছে যাইতে থাকলাম। বন্ধুত্ব আর জমে যখন ওয় জানতে পারে আমি হিপ হপ লাইক করি। ওয় ও লাইক করে। ওরে কইলাম তুমি ধাকায় থাকলে আমি তোমারে আমার গ্রুপ এ নিমু। দুজনে একসাথে হিপ হপ করমু। ওর লগে অনেক বিষয়ে কথা হইলেও সেক্স নিয়া কখনো কথা হয় নাই।
একদিন দুপুরে আম্মা বাসায় নাই। আমি কলেজ থাইকা অইদিন কোনখানে যাইনাই। সরাসরি বাসায়। আমি জানতাম না আম্মা বাসায় নাই। কলিংবেল দিতেই ওয় দরজা খুলল। হাতাকাটা পাতলা গেঞ্জি পরা। দুধ ২টা যেন ঠেইলা বাইর হুইয়া যাইতে চাইতাছে। আমি হা কইরা দুধ দেখতেছি। ওয় আমারে কয় এই অসভ্য কই তাকাইয়া আছো?? আমি কইলাম তাকানোর মত জিনিষএর দিকেই তাকাইয়া আছি, দোখ ফিরাইতে পারি না। ওয় আমারে বদমাস কইয়া গাইল দিয়া গেল গা। আমি পিছে পিছে দোড় দিয়া যাইতেছিলাম। কিন্তু রুমের ভিতরে ঢুইকা দারাম কইরা দরজা লাগাইয়া দিল। আমি বাইরে খাড়াইয়া কইতেছিঃ দরজা লাগাইছো কেন?খুলো খুলো। এই রকম টাইমে আবার কলিংবেল বাইজা উঠল। মেজাজ টা এত গরম হইল যে ভাষায় বুঝাইতে পারমু না। কোন বেজন্মা আইছে দেখার লাইগা দরজা খুলতেই দেখি আম্মা খাইরা আছে।
কইল কিরে তুই আজকা এত সকাল সকাল ঘরে ??? আমিঃ হু...খিদা লাগছে তাই আইসা পড়লাম। মাঃ খাইছোস কিছু? আমিঃ না মাত্র ঢুকলাম। আম্মা ঢুকতে ঢুক্তে কইল যা খাইয়া নে। মেজাজ টা আর গরম হইয়া গেল। আম্মারে তো আর গাইল দিতে পারি না। আর ওই রীতা চোদানী এই রকম করব তাও ভাবি নাই। যাই হোক বাথরুমে গেলাম গোসল করতে। গোসলের আগে মাগীরে কল্পনা কইরা রাম খেচা দিলাম। আমি বাইর হইতেই দেখি মাগী আমার লাইগা ভাত বাইরা বইসা আছে। আমি কোন কথা না কইয়া পার্ট মাইরা খাইইতে বইলাম। ওয় খালি আমার দিকে চাইয়া থাকল। খাওয়া শেষ কইরা ঊঠতেছি এমন সময় ওয় কইল কি হল কথা বল না কেন??? আমিঃ মুড অফ। রীতাঃ কেন?? আমিঃ জানি না। এইটা কইয়া ঊইঠা গেলাম চেয়ার থাইকা, হাত ধুইয়া গেলাম গা সরাসরি শুইতে। কয়েকদিন ধইরা খেচা বাড়াইয়া দিছিলাম তাই শরীর দুর্বল লাগতেছিল। আমি শুইছি একটু ঘুম ঘুম লাগছে ......হঠাত কইরা দেখি আমার উপরে একটা ওরনা। আসে আর যায়। চাইয়া দেখি রীতায় বীটলামি করতাছে। আমি কইলাম দেখ বরক্ত কইরো না...ঘুম পাইছে। চোদানী আর বেশি কইরা বিটলামী শুরু করল। আমি ত্যক্ত হইয়া কইলাম আর একবার করলে একদম ধইরা........................... রীতাঃ কি করবা?? আমিঃ কিছু না। রীতাঃ না বল কি করবা। আমিঃ বললাম কিছু না। রীতাঃ না তোমাকে বলতেই হবে কি বলতে চাইছিলা...। আমিঃ বলতে চাইছিলাম তোমাকে ফাক করে দিব ধরে। কইয়া দেখতাছি ওয় কি এক্সপ্রেসন দেয়। রীতাঃ ছিঃছিঃ এত নোংরা তুমি...আমি ভাবসিলাম তুমি ভাল। এইটা কইয়া মাগী গেল গা। আমি ভাবতেছিলাম হায় হায় এইটা কি করলাম। আম ও গেল ছালাও গেল।
অইদিনের পরতে ওয় আমার সাথে তেমন কথা কইত না। কাজ ছাড়া আমার রুমে আসত না। আমার কম্পিঊটারেও বসত না। আমি একদিন ডাইকা সরি কইলাম...লাভ হইল না। কি আর করমু খিছ খাইলাম। কয়েকদিন পরে আম্মার মুখতে শুনলাম রীতা যাইবো গা। শুইনা খুব খারাপ লাগল। একদিন সন্ধায় কইলাম একলা পাইয়া ওরে, দেখ রীতা মানুষ ভুল করে। আমি তোমার সাথে একটা ভুল করেছি। পারলে আমাকে মাফ করে দিও।মার কাছে শুনলাম তুমি আগামী সপ্তাহে চলে যাচ্ছ। তাই মাফ চাইতে আসলাম তোমার কাছে। কিছুক্ষন দিনের জন্য হলেও আমাদের মাঝে সুন্দর একটা বন্ধুত্ব ছিল, আমি চাইনা সেটা নস্ট হক। আর তুমি আধুনিক মেয়ে, তোমার এটলিস্ট এটা বুঝার কথা আমি ফ্রেংক্লি তোমাকে জাস্ট বলছি। কিছু করি নাই। বা করতে বলি ও নাই। পারলে আমাকে মাফ করেদিও। রীতা কিছু না বইলা গেল গা। আমি চেঈতা গেলাম নিজে নিজে...হালার মাগী গো এত দেমাক কেন। যাইহোক পরদিন থেকে হঠাত সব স্বাভাবিক হইয়া গেল। রীতা আমার রুমে আইসা কম্পিউটারে গান শুন্তো, আমার সাথে আড্ডা দেয়া শুরু করল আগের মতন। একদিনেই সব আগের মত হইয়া গেল। পরের ২দিন এইভাবেই কাটল। আর মাত্র ৩ দিন পর রীতা যাইবো গা। এই রকম একটা মাল ১৫ দিনেও কিছু করতে পারলাম না ভাইবা নিজেরে ভোদাই ভোদাই লাগচেছিল। আমি তখন সমানে দুধের দিকে তাকানো সুরু করলাম আগের মত। কারন ওয় গেলে গা এই দুধ কইতেকে দেখমু। ওয় দেখত আমি ওর দুধ দেখতাছি...কিচু কইত না ইগ্নর করত। পরের দিন বিকালে আমি ঘুমাইতেছি। হঠাত গুম ভাইঙ্গা গেল। দেখি আমার গায়ের উপরের ওরনা একটা। আমি কিছু না কইয়া শুইয়া আবার ঘুমাইতে লাগ্লাম। এবার গায়ে আইসা পরল একটা পাজামা। পাজামা দেখে মনে হইল আরে এইটা তো দুপুরেও রীতার পরনে দেখছিলাম। এইটা এখানে কেন? ঊইঠা গেলাম গুম থাইকা।
রুম এর বাইরে দরজার সামনে পইরা আছে রীতার কামিজ। আমি হাত দিয়া তুলে নিলাম। আর একটু সামনে একটা ব্রা। ওর রুমের দরজায় দেখি ওর পেন্টি পড়া। আমি সম্মোহিতের মত ওর রুমে ঢুকালাম। দেখি একটা চাদর দিয়ে আছে শরীরে। আমার দিকে তাকাইয়া কইল কিব্যাপার কি দেখ??? শুধু দেখেই যাবা??? আমিকাছে আসলাম। নিজেরে নিজে বিশ্বাস করতে পারতেছিলাম না। আমি ওর পাশে বসলাম। আমার ঘোর তখন ও কাটে নাই। ওয় বুকে হাত দিয়া ঊঠে আমার ঠোট কামড় দিয়া ধরল। ততক্ষনে আমার ঘোর ছুইটা গেছে। আমি পাগলের মত ওর ঠোট ২টা খাইতে থাকলাম। খাইতে খাইতে ওর গায়ের উপর থেকে চাদর টা সরাইয়া দুধ দুইটা টিপতে থাকলাম। ঠোট থেকে মুখ নামাইয়া এবার দুধ দেখতে লাগলাম। ওফ কি দুধ। ফোলা ফোলা বড় আর খাড়া। দুধের বোটা গুলা একদম খাড়া হয়ে আছে। আমি নরম নরম কামড় দিয়ে দুধ খেতে লাগলাম। এক হাত দিয়ে যেটা খাচ্ছিলাম সেটা টিপ্তেছি আরেক হাত দিয়ে ওন্যটা। টিপে টিপে লাল কইরা এইবার গেলাম ভোদায়। ক্লিন শেভ বোদা। ভোদার ঠোট ২টা ফাক কইরা ভিতরে জিহবা ঢুকাইয়া চাটা দিতে থাকলাম। মাগী আহহহ !!!! আহ!!! করে সুখের কান্দন শুরু করল। আমি আমার দুই হাত দিয়া মাগীর দুই ফর্সা রান ঢলতাছি। মাগীরে এবার ঘুরাইয়া দিলাম। ওফফ মামারা কি যে পাছা ছিল একখান। পাছার দুই তাল মাংসে থাপড়া দিয়া পা ২টা ফাক কইরা আবার পিছন থাইকা ভোদা চাটা দিতে থাকলাম। এবার এক সাথে চাটা আর একটা আঙ্গুল ভইরা দিলাম ভোদার ফুটায়। আঙ্গুল ঘসি আর ভোদা চাটি। মাগী শরীর মোচড়াইতে মোচড়াইতে কইল আর পার তেছে না। আমি কইলাম আমার ধোনটা খাইয়া দিতে। মাগী উইঠা খাওয়া শুরু করল। স্টাইলে বুঝলাম মাগী পাকা মাল। এমন চোসা দিতে থাকল মাঝে মাঝে মনে হইতেছিল আমার মাল বাইর হইয়া যাইব। আমিএবার তাড়াতাড়ি ধোন বাইর কইরা ওর ভোদায় ফুটার মুখে কতক্ষন ঘষে দুকাইয়া দিলাম। ভোদা টা মোটামুটি টাইট। রসে ভরা আর গরম। প্রথমে আস্তে আস্তে ঠাপ দিতে শুরু করলাম। এরপর জোরে, আমার ঠাপের তালে মাগীর পুরা শরীর কাপ্তে থাকে। আমি ভোদা মারার সাথে সাথে দুধ ২টার উপর আমার মুখ আর হাত চালানী শুরু করি। মাগী আহহহ!!!! উহ!!!!!ফাক মি মোর হার্ডার !!!!!উম্মম্মম্ম!!!!!উমাআআআ!!!!!!! বলতেছে, আমি দিগুন বেগে ঠাপাইতে থাকি। এক সময় মাগী কয় ওয় উপরে ঊইঠা ঠাপাইবো। আমি দিলাম। আমার উপরে উইঠা যখন ঠাপাইতেছে তখন ওর দুধ ২টা আমার মুখের সামনে ঝুলতাছে। আমি কামড় দিতে থাকলাম। আর পাছার উপরে ঠাস ঠাস করে থাপড়াইতে থাকলাম। কিছুক্ষন পরে ওর গতি কইমা আসে। আমি এইবার ওরে নামাইয়া আবার ঠাপান শুরু করি। ১৫/২০ টা ঠাপ দিতেই আমার মাল বাইর হইয়া যায় বুলেটের বেগে। মাল পরার সাথে সাথে মাগীর ভোদার পানি ছাড়ে। ভোদার পানিতে আর মালে একাকার হয়ে ভোদার কিনারা দিয়া পড়তে থাকে। পরে বিশ্রাম নিয়া আর করছি। আমি জুরাজুরি কইরা ওরে আরও ১ সপ্তাহ বেশি ঢাকা রাখছিলাম। নটে গাছটি মুরালো...আমার গল্প ফুরালো......:p কিন্তু আপনেগো কাম শেষ হয় নাই......কেমন লাগছে জানান আগে......:D
চটি গল্প ১০১
সোনালী মেম
সুখানুভূতি কাহিনী – লেখক কলেজে তখন সবে ভর্তি হয়েছি ফার্স্ট ইয়ারে। যখন আমার বারো বছর বয়স, হঠাৎই মা এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন। বাবাকেও কাছে পাই না। চাকরীর সূত্রে বাবা এখানে থাকেন না। তাকে মাঝে মাঝে বিদেশেও যেতে হয়। বাড়ীতে একা থেকে মন টেকে না। সঞ্জু, ফিরোজ, ওরা সব আসে, আমার বন্ধুরা। গল্প করি, ক্যারাম খেলি, আড্ডা মারি। কিন্তু তাহলেও কিসের যেন একটা অভাব বোধ করি। আমার বন্ধুরা সব গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। সঞ্জুর সাথে ডলি, ফিরোজের সাথে বান্টি। কিন্তু আমার কেউ নেই। আমি গার্ল ফ্রেন্ড এর খোঁজ করি, কিন্তু মনের মত সেরকম কাউকে পাই না। মা বলেছিল, বড় হলে তোর একটা সুন্দর দেখে বউ আনব। তোর আমি পরীর সাথে বিয়ে দেব। কিন্তু মা আজ বেঁচে নেই, আর আমার পরীর মত বউ খুঁজে দেওয়ারও কেউ নেই। আমি শুধু সুখের তাগিদে মাঝে মাঝে ঘরে থেকে মাস্টারবেট করি। লিঙ্গটি হাতে নিয়ে নড়াচড়া করলে ওটা রীতিমতন রেগে ফুঁসে ওঠে। লম্বা মোটা শক্ত হয়ে যায়। হাত দিয়ে খেঁচতে থাকলে সারা শরীরে এক অসাধারণ অনুভূতি বয়ে যেতে থাকে। আমার হাতের মুঠোয় যখন লিঙ্গটি ক্রমশ আরো মোটা আর শক্ত হতে থাকে, তখন আমি আরো স্পীড বাড়াতে থাকি। একসময় বীর্যপাত যখন ঘটে যায়, দারুন আনন্দে আমার দেহমনও তখন ভরে যায়। আমি এই মাস্টারবেশন শুরু করেছি চোদ্দ পনেরো বছর বয়স থেকে। শরীরে কামের জোয়ার এসে গেলে আমাকে এটা করতেই হয়। দিনে অন্তত দু-তিনবার। শরীরে একটা অবসাদ চলে আসে। ঘুমিয়ে পড়ি, তারপর আবার আমার শরীর মন দুই-ই চাঙ্গা হয়ে ওঠে। আমার কখনও মনে হয় না এটা কোনো অপরাধ। শরীরের প্রয়োজনে মাষ্টারবেট করাতো স্বাভাবিক। এরজন্য পাপবোধ বা অনুশোচনা হওয়ার তো কোনো কারন নেই। আমার বন্ধুরা অবশ্য ছোটোবেলায় বলতো, এই শোন বাড়ীতে কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে মাষ্টারবেট করবি। অন্যকেউ দেখে ফেললেই তুই কিন্তু লজ্জায় পড়ে যাবি। ওদের কথা শুনে আমার অবাক লাগত। কেন? এরজন্য লজ্জাবোধ হবে কেন? আমি তো কোনো খারাপ কাজ করি না। কারো ক্ষতি তো করি না। আমার মন প্রাণ যা চায় তাই তো করি। এতে আবার লুকোবার কি আছে? বন্ধুরা বলত, আসলে তোর বাড়ীতে বাবা, মা, ভাই বোন কেউ নেই। তাই এসব তুই বুঝিস না। এসব কাজ আড়ালে আবডালে লুকিয়ে চুরিয়েই করতে হয়। না-হলে কেউ যদি দেখতে পায়। তাহলে ভাববে ছেলে একদম গোল্লায় গেছে। আমার কিন্তু ওদের কথা শুনে প্রতিবাদ করতে ইচ্ছে করত। আমি কখনও গোল্লায় যাইনি। পড়াশুনায় আমি কখনও ফাঁকি দিই নি। আমাকে ক্লাসের টিচাররা খুব লাইক করত। ক্লাসের গুডবয় হিসেবে আমার খুব নাম ছিল। আমার মনে হতো, কোনো কাজই আমি যখন লুকিয়ে চুরিয়ে করি না, তখন এটাই বা লুকোতে যাব কেন? এটাতো কোনো খারাপ কাজ নয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমার মধ্যে সেই বোধটা এল। বুঝলাম, কেন এটা লুকিয়ে করতে হয়। ওরা তখন কেন আমায় মানা করত। এ জিনিষ সবার সামনে করা যায় না। তাহলে সেটা ভীষন দৃষ্টিকটু লাগে। এ জিনিষ আড়ালে আবডালেই করতে হয়। কারন পুরুষ মানুষ সাধারণত দুভাবে তাদের যৌন কামনা চরিতার্থ করে। এক হলো নারীর সাথে সঙ্গম করে, আর দুই হলো নিজেই নিজে হস্তমৈথুন করে। কামনা বাসনা পাপ নয়। কিন্তু জনসমক্ষে করাটা পাপ। কেউ দেখে ফেললে তখন তার চোখে নিজেকে খারাপ লাগে। সে তখন তার অন্য মানে খোঁজে। আমি খুব ভালোমতই বুঝতে পারি, ছোটোবেলাকার এই অভ্যাস আমি কিছুতেই ছাড়তে পারব না কোনোদিন। হয়তো আমার যখন বিয়ে হয়ে যাবে তখনও। স্ত্রীর সাথে যৌনসঙ্গমের পাশাপাশি হস্তমৈথুনও আমাকে চালিয়ে যেতে হবে। কারন এটা আমার সম্পূর্ণ একার জিনিষ। এর ভাগ আমাকে কাউকে দিতে হবে না। যদি আমি কোনো নারীর সাথে কখনও যৌনসঙ্গম করি তাহলে সে আনন্দ আমাকে সেই নারীর সাথেই ভাগ করে নিতে হবে। হস্তমৈথুনের মজা তখন আমি পাব না। কেন? কারন দুটোতেই আসে চরম পুলক। যদি হস্তমৈথুন করতে করতে আমার মনে হয়, এখন থাক। পরে অন্যসময় আমি চরম পুলক ঘটিয়ে নেব, তবে তা থামিয়েও দিতে পারি। কিন্তু নারীর সাথে করতে করতে থামিয়ে দিলে সেটা হবে অমানবিক, চরম নিষ্ঠুরতা, একটি মেয়ের যৌনসত্তার প্রতি অশ্রদ্ধা, অপমান। কিন্তু সেখানে মাষ্টারবেট? আমি যেন মুক্ত বিহঙ্গ। আমার ইচ্ছেটাই এখানে শেষ কথা। এ যেন এক অদ্ভূত সুখানুভূতি। আমাদের কলেজে নতুন মহিলা টিচারটি খুব দারুন। যাকে বলে একদম পরমা সুন্দরী। নাম সোনালী ম্যাম। বয়সটা তিরিশের কাছাকাছি হতে পারে, কিন্তু খুব সুন্দরী আর বুদ্ধিদীপ্ত চেহারা। অসাধারণ দেহের গড়ন ও মুখশ্রী যেকোনো পুরুষকে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। আমাকে ওর এই সুন্দর চেহারা বারে বারেই মুগ্ধ করে। টিচার বলে ভাব জমাতে পারি না। কারন তাহলে কলেজ থেকে বিতারিত হয়ে যাব। হাজার হোক টিচারের সঙ্গে তো আর কামের গন্ধ চলে না। তাই ওনাকে আমার শ্রদ্ধার চোখেই দেখতে হয়। কিন্তু আমি জানতাম না উনি ডিভোর্সী। ভালোবেসেই বিয়ে করেছিল একজনকে। কিন্তু সে বিয়ে টেকেনি। বরের সাথে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর উনি একাই একটা ফ্ল্যাটে থাকেন। ফ্ল্যাটটা আবার আমার বাড়ী থেকে খুব দূরেও নয়। তবে খুব বিলাস বহূল ফ্ল্যাট। মহিলাটির একটা কাজের লোক আছে। সে সব ঘরের কাজকর্ম দেখাশোনা করে। উনি কলেজে পড়ান। আর পি এইচ ডি করার জন্য অবসর সময়ে বাড়ীতে বসেই পড়াশুনা করেন। একদিন কলেজে সোনালী টিচারকে বললাম-ম্যাম, আমাকে আপনি পড়াবেন? যদি বলেন তো আপনার বাড়ীতে গিয়ে আমি টিচিং নিয়ে আসতে পারি। উনি আমার দিকে তাকালেন। আমাকে বেশ ভালো করে দেখলেন। বললেন-পড়তে যদি চাও? তাহলে আমার কাছে রাতে আসতে হবে। কারন আমি দিনের বেলায় আমি একদম সময় দিতে পারবো না। সকালবেলা তো এমনিই কলেজ থাকে। তোমারও সময় হবে না। আমার তো নয়ই। ভদ্রমহিলা আমাকে প্রশ্ন করছিলেন, তোমার নাম কি? উনি জানতে চাইছিলেন, বাড়ীতে আমার অভিভাবক কে আছেন? । আমি সব খুলে বললাম ওনাকে, ব্যাপারটা। আমার অভিভাবক কেবল আমিই। কারন বাবাতো এখানে থাকেন না। আর মাও গত হয়েছেন অনেকদিন আগে। তাই বাড়ীতে আমি একাই থাকি। উনি জিজ্ঞেস করলেন, তোমার বাড়ীটি কোথায়? জায়গার কথাটা বলাতে উনি বললেন, ও আমি তোমার বাড়ীর খুব কাছাকাছিই থাকি। তাহলে কাল থেকে এস পড়তে। আমার মনের মধ্যে যতই পাপ না থাক, নারী ব্যাপারটা নিয়ে আমার একটা আগ্রহ ছোটোবেলা থেকেই জন্মেছিল। সেই যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। মাঝে মাঝে অপার বিস্ময়ে মেয়েদের শরীরের দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করতাম ওদের শরীরের রহস্য। নিজের সমবয়সী মেয়েদের থেকে দশ-বারো বছরের এমনকি দ্বিগুণ বয়সী মহিলারাই আমাকে বেশি আকর্ষণ করত। কলেজে যেসব মেয়েদের দেখতাম, তাদের শরীরের রেখা, উঁচুনীচু-ভারী, এইসব ভাবটা ঠিক আমার মনে দাগ কাটতো না। আমি খালি নতুন ঐ নতুন মহিলা টিচারটিকে দেখতাম, আর ওনার আকর্ষনে আমার চোখ আটকে যেত। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখতাম, আর নারীত্বর আকর্ষণের বিচারে আমার ওনাকেই মনে হতো সত্যিকারের নারী। প্রথম দিনই এমন একটা সাংঘাতিক কান্ড ঘটে যাবে, আমি ঘূণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি। আমি তখন পড়তে গেছি ওনার বাড়ীতে। কাজের বউটি বলল-আপনি বসুন। দিদি একটু দোকানে গেছেন। আমি চুপচাপ ঘরের একটা কোনে বসে রইলাম। মনে হলো একটু বাথরুম দরকার আছে। প্রচন্ড জোড়ে একটা বেগ এসেছে। বউটাকেই জিজ্ঞেস করলাম, বাথরুমটা কোথায়? বলতে বলতে ও আমায় বাথরুমের দরজাটা দেখিয়ে দিল। কি বোকা বউটা। নিজেও খেয়াল করেনি আর আমিও বুঝতে পারিনি। দরজাটা ঠেলে যেই ভেতরে যাবার উদ্যোগ নিয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে আমার প্রায় ভিরমি খাবার উপক্রম হলো। একি দেখছি আমি? আমার চোখ তখন বিস্ফারিত।গলাও শুকিয়ে কাঠ। বুকের ভেতর নিজের হৃৎস্পন্দন এত দ্রুত হচ্ছে যে আমি নিজেই শুনতে পাচ্ছি। দেখি বাথরুমে আমার মহিলা টিচার। ভিজে শরীর। সম্পূর্ণ নগ্ন। সাবান মেখে চলেছেন। আমাকে উনিও দেখতে পেয়েছেন। কি ভাবছেন কে জানে? আমি তাড়াতাড়ি ছুট্টে বাথরুমের কাছ থেকে চলে এলাম। যে অবস্থায় ওনাকে দেখলাম, এরপরে কি আর পড়ায় মন বসাতে পারব? শরীরের ভেতর কি যেন হচ্ছে। আমি কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারছি না। ওনার বাড়ী থেকেও বেরিয়ে চলে এলাম নিজের বাড়ীতে। তখনও চোখের সামনে ম্যামের নগ্ন দেহটা, ওনার শরীরের সব রহস্য উথাল-পাতাল, সমতল-উত্তলসহ ভেসে উঠছিল অজস্র বার। জীবনে প্রথম কোনো নগ্ন নারীকে দেখেছি, আমি সারা রাত বিছানায় ছটফট করতে লাগলাম, ভালো করে ঘুমোতেই পারলাম না। আমার এক প্রিয় বন্ধু ববিকে সব বললাম। ওর আবার মেয়েদের শরীর সম্পর্কে, জ্ঞানে, আমার থেকে অনেক কদম এগিয়ে। ও সব শুনে খি-খি করে হাসতে লাগল। আমাকে বলল-তুই একটা আস্ত কেলানে। এক্ষুনি বাথরুমে গিয়ে রিলিজ করে দে, তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। রিলিজ করাটার মানে আমি খুব ভালো করেই বুঝি। মাষ্টারবেট করার পর যখন বীর্যটা ভেতর থেকে বেরিয়ে যায়, তখন ওটাকে রিলিজ করা বলে। এটাতো আমি ভাল করেই জানি। আমি নিজেও তো কতবার করি। এই মূহূর্তে হস্তমৈথুন করে নিজের কষ্টকে মুক্তি দেওয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায় এখন নেই। ববি ঠিকই বলেছে। আমার কাছে এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াই। এতে অন্যায়ের কিছু নেই। তাড়াতাড়ি বাড়ী ফিরে তোয়ালে জড়িয়ে আমি বাথরুমে ঢুকলাম। চান করার আগে দাড়িয়ে দাড়িয়ে মাষ্টারবেট করবো। মনে মনে সোনালী ম্যাডামের নগ্ন দেহটা কল্পনা করতে লাগলাম। দেখলাম চনমন করে উঠছে শরীরটা। পেনিসটার ওপর আমার হাত পড়তেই ওটা ক্ষেপে উঠল। নিমেষে শক্ত ডান্ডায় পরিণত হতে লাগল। আমি জোড়ে জোড়ে হাত চালিয়ে বীর্যপাত ঘটানোর চেষ্টা করতে লাগলাম। এমন জোড়ে খেঁচতে লাগলাম, যে আমার বীর্যপাত খুব তাড়াতাড়িই হয়ে গেল। শাওয়ার খুলে চান করলাম। তারপর গা মুছে ঘরে ঢুকে বিছানায় শরীরটাকে এলিয়ে দিলাম। আমার চোখে লম্বা একটা ঘুম নেমে এল। বুঝলাম, বেশ স্বস্তি পেয়েছি এখন। ২ আমার বেশ চিন্তা হচ্ছে। কি করে সোনালী ম্যামের কাছে মুখ দেখাব? লজ্জাও হচ্ছে, আবার আবোল তাবোল চিন্তাতেও মাথায় জট পাকাচ্ছে। দুদিন ওনার কাছে মুখ দেখাব না বলে আমি কলেজেই গেলাম না। মনে মনে একটা অপরাধ বোধও হতে লাগল। আবার এটাও ভাবতে লাগলাম, দোষটা তো আমার নয়। কাজের বৌটাই তো আমায় ভুল বলেছে। সোনালী ম্যাডাম বাড়ীতেই ছিল। বাথরুমে উনি রয়েছেন, জানলে কি আর আমি যেতাম? তাছাড়া বাথরুমের দরজাটা ভেতর থেকে না লাগিয়ে কেন উনি চান করছিলেন, সেটাই আমার কাছে আশ্চর্য লাগছে। রাতে শুতে যাবার সময় আবার দেখলাম নগ্ন দেহটা আমার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। এমন অসুবিধায় পড়ে গেছি যে কামাবেগটাকে কিছুতেই নিরসন করতে পারছি না। আমাকে সেই মূহূর্তে স্বমেহনের আশ্রয় নিতে হলো। নিজেকে কামপীড়নের আশ্রয় থেকে বাঁচাবার জন্য এটাই অনিবার্য এবং উপযুক্ত পথ। সোনালী ম্যাডাম কে নিয়ে চিন্তা করতে করতে যৌন অবদমন বেশি পরিমানে হয়ে স্বাভাবিকত্বর বাইরে চলে যাচ্ছে। আমার দেহ মন দুটোরই ক্ষতি করছে। বুঝতে পারছি আমার যৌন অপরাধ প্রবণতাকে বশে রাখার কাজেও এটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমি পড়াশুনার ফাঁকে ফাঁকে মাষ্টারবেশন করে নিজের কষ্টটাকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগলাম। এই করে এক হপ্তাহ গড়িয়ে গেল। আমার বন্ধু ফিরোজ এল ঠিক এক হপ্তাহ পরে। আমাকে বলল, কি রে তুই কলেজে যাচ্ছিস না কেন? সোনালী ম্যাম তোর খোঁজ করছে। আমাকে বলছে তোকে ডেকে পাঠাতে। ফিরোজের কাছে আসল সত্যিটা লুকোলাম। বললাম-আমার শরীর খারাপ হয়েছিল, তাই যেতে পারিনি। কাল থেকে আবার কলেজ যাব। সোনালী টিচার আমার কেন খোঁজ করছে, আমি জানি। হয়তো আমাকে উনি কিছু বলবেন। কিন্তু আমার তো কোনো দোষ নেই। তাও ভুল যখন একটা করে ফেলেছি তখন কড়া কথা শুনতেই হবে। ম্যাডামের কাছে কান ধরে ক্ষমা চাইব। আর কখনও এমনটি হবে না, তার প্রতিজ্ঞাও করব। কিন্তু এভাবে বাড়ীতে চুপচাপ বসে থাকলে উনি হয়তো সত্যি সত্যি আমাকে সন্দেহ করবেন, তখন আমি আর কারো কাছে মুখ দেখাতে পারব না। ফিরোজ বলল,আমাকে উনি বলেছেন আজকেই তোকে ওনার ফ্ল্যাটে গিয়ে দেখা করতে। চমকে উঠলাম আমি, কি আবার বাড়ীতে ডেকেছে ম্যাডাম? ফিরোজও বুঝতে পারলো না ব্যাপারটা। আমাকে বলল-কেন কি হয়েছে? ওকে লুকোলাম। বললাম, ঠিক আছে তুই যা। আমি ম্যাডামের সাথে দেখা করে নেব। ভেতরে ভেতরে একটা বেশ টেনশন শুরু হয়ে গেল। সোনালী ম্যাডামের বাড়ী যাব না, কলেজে গিয়ে দেখা করব ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না। সারাদিনটা আমাকে এই বিষয় নিয়ে বেশ চিন্তায় ডুবিয়ে রাখল। রাতে যখন ঘুমিয়ে পড়লাম, হঠাৎ স্বপ্নে সোনালী ম্যাডামকে দেখতে লাগলাম। অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত বেশবাসে সুন্দর করে মোহিনী সাজে আমার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে ম্যাডাম। আমার পাশে বসে, আমার মাথায় চুলে বিলি কেটে আদর করতে করতে উনি বলছেন, এই ছেলে লজ্জার কী আছে? মুখ তোলো, কথা বলো। দেখো, আজ কেমন সেজেছি। কেন সেজেছি জানো? শুধু তোমার জন্য। যদিও আমি স্বপ্ন দেখছি, তাও এ ধরনের কথা ম্যাডামের মুখ দিয়ে শুনব, আমি কল্পনাও করতে পারিনি। দারুন এক ব্যক্তিত্বময়ী সৌম্য সুন্দরী নারীর মতন মনে হচ্ছিল ওনাকে। দুহাতে উনি আমাকে জড়িয়ে ধরলেন, বললেন-ওরে লাজুক ছেলে। অত লজ্জার কি আছে? তোমার শরীরে তো এখন যৌবন এসে গেছে। তুমি যা কর এত স্বাভাবিক শরীরেরই ধর্ম। এতে তো কোনো দোষ নেই। এতে তো কোনো অপরাধ বোধের জিনিষ নেই। এই বয়সে তুমি যা কর। সবাই তা করে। তোমার তো গর্ব হওয়া উচিত। শরীরে পৌরুষ থাকলে তাকে স্বাগত জানাতে হয়। যোগ্য সন্মান দিতে হয়। আমার সব গুলিয়ে যাচ্ছিল। ভাল করে চোখ মেলে তাকাতেই পাচ্ছিলাম না ওনার দিকে। এ কি বলছে ম্যাডাম? এরপরে যা ঘটল, তাতে আমার অবস্থা আরো চরমে উঠল। উনি এবার ওনার পেলব দুটি সুন্দর বুক, সুডৌল সুন্দর উদ্ধত স্তনযুগল উন্মুক্ত করে, আমার মুখটা তুলে ধরে আমার ঠোটে প্রথমে একটা ছোট্ট চুম্বন এঁকে দিয়ে তারপর আমার মুখের সামনে ওটা মেলে ধরলেন। যেন যৌবন মদে জারিত এক উর্বশী-রমণীর শরীরের উত্তাপ আমার দেহমনে, শিরায় শিরায় প্রচন্ড তুফান তুলছে। দেখলাম সোনালী ম্যাডাম আমাকে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরেছে, যে ওনার বাহূর বন্ধন থেকে নিজেকে ছাড়াবার শক্তিও আমি তখন হারিয়ে ফেলেছি। ম্যাডাম আমার চুলের মধ্যে আঙুল চালিয়ে আদর করতে করতে বললেন, কী? ভালো লাগছে? সোনালী ম্যাডাম আমার ঠোটের ওপর ওনার স্তনের বোঁটাটা ঘষা লাগাচ্ছিলেন। বোবা হয়ে আমি তখন ওনার বুকের উষ্ন পরশে নিজেকে নিমগ্ন করে ফেলেছি। মুখ দিয়ে কথা সরছে না। আমিও বোঁটাটা আমার ঠোটের মধ্যে প্রবেশ করানোর জন্য ওনাকে নীরব সন্মতি জানিয়ে দিলাম। হঠাৎ সোনালী ম্যাডাম আমাকে প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা তোমার কোনো মেয়ে বন্ধু নেই? তাদের সঙ্গে ডেটিং করোনা? আমি মুখ তুলে বললাম, মেয়ে বন্ধুতো কলেজেই অনেক আছে। কিন্তু আমি কখনও কোনো মেয়েকে নিয়ে কলেজের বাইরে যাই নি। -সে কী? তোমাদের বয়সের ছেলেমেয়েরা তো আজকাল ইন্টারকোর্স করে। তারপর বন্ধুদের কাছে এসে গর্ব করে ডিটেলসে সব বর্ণনা দেয়। তুমি এখনও কোনো মেয়ের সাথেই ইন্টারকোর্স করোনি? আমি ঘাড় নেড়ে ওনাকে বললাম, না সে সুযোগ হয়নি, আর আমার ইচ্ছাও করেনি। দেখলাম উনি আমার দিকে তাকিয়ে হাসছেন। বললেন, বুঝেছি, তুমি মেয়েদের কাছে বেইজ্জত হওয়ার ভয়ে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছ। বললাম, না তা কেন? তাহলে মাষ্টারবেট করো কেন? মাষ্টারবেট? আপনি জানেন? হ্যাঁ, জানি তো। আমার কেমন আবোল তাবোলের মতন জট পাকিয়ে যাচ্ছিল মাথায়। ভেবেই কূলকিনারা পাচ্ছিলাম না যে মাষ্টারবেটের কথা সোনালী ম্যাডাম জানল কি করে? আমি তো ওটা লুকিয়ে চুরিয়েই করি। তাহলে উনি? আমাকে এবার উনি বেশ টোন করে কথা বলতে লাগলেন। সোনালী ম্যাডাম বললেন, আসলে তুমি এখনও অনেক নাদান। মেয়েদের মতন সেক্সলাইফের রহস্য এখনও ভালো করে তোমার জানা হয় নি। মেয়েদের কি করে তুষ্ট করতে হয় তোমার সে সন্মন্ধে কোনো ধারনাই নেই। তোমাকে যদি কেউ আনাড়ী বলে উপহাস করে, তাচ্ছিল্য করে তারজন্য তুমি ভয় পাও। পাকা ওস্তাদ মেয়ে হলে, তার কাছে তোমাকে হার স্বীকার করতেই হবে। নরনারীর যৌন খেলার রহস্য, মজা, আনন্দ, এসব যদি নাই জানো তাহলে তাকে সুখ দেবে কি করে? সেক্সলাইফ এনজয় করতে হলে সেক্সের জ্ঞান তো থাকতেই হবে। এই যে আমি বুক খুলে বসে আছি। এখন তুমি আমায় ভালো করে দেখছই না। আর আমি যখন চলে যাব, তখন তুমি আবার শুয়ে শুয়ে মাষ্টারবেট করবে। আমার মুখ দিয়ে কথা বেরোচ্ছিল না। সংক্ষিপ্ত বসনটুকু ছেড়ে সোনালী ম্যাডাম এখন উলঙ্গ। এমন নগ্ন শরীরে ওনাকে একবার বাথরুমের মধ্যে দেখেছিলাম, আর এখন চোখের সামনে দেখছি। শুনেছি, স্বর্গের অপ্সরী কিন্নরীদের শরীরের আকর্ষণে অনেক দেবতার পণপ্রতিজ্ঞা ধ্যান তপস্যার ইতি ঘটে যেত। জানি না সেইসব জীন পরীদের শরীর কতটা লোভনীয় ছিল, কিন্তু আজ যা আমি চোখের সামনে দেখছি, আমার যেন সমস্ত কল্পনাকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। এমন নিখুঁত সুন্দর কোনো মেয়ের শরীর। যেন হতেই পারে না। উনি আমাকে একটু আগে তাচ্ছিল্য করছিলেন। আমি নাকি মেয়েদের সাথে সেক্স করতে ভয় পাই? ইচ্ছে হচ্ছিল আসল খেলার মহড়াটা ওনাকে এবার দেখিয়েই দিই। সোনালী ম্যাডামের নগ্ন স্তনযুগল দেখতে দেখতে আমি পেনিসে হাত দিলাম। দেখলাম ওটা নিজ মূর্তি ধারণ করছে আসতে আসতে। এতক্ষণ দিব্বি লক্ষ্মী ছেলের মতন শুয়েছিলো। এবার আসল চেহারায় বড় হচ্ছে। আমি সোনালী ম্যাডামকে এবার দেখিয়ে দেখিয়েই লিঙ্গটা নাড়াচাড়া করতে লাগলাম। পেনিসটা দারুন শক্ত হয়ে একেবারে ডান্ডা হয়ে গেল। আমি এবার একহাতে লিঙ্গটা ধরে, আর একহাতে সোনালী ম্যাডামের একটা স্তন ধরে বোঁটাটাকে টপ করে মুখে পুরে নিয়ে প্রবল ভাবে চুষতে লাগলাম। সোনালী ম্যাডাম মুখ দিয়ে আওয়াজ করলেন আঃ। বললেন-বাঃ দারুন শুরু করেছ তো? যেন এক রঙিন নেশায় মশগুল হয়ে ওর বুকের উষ্ন উত্তাপে নিষিক্ত হচ্ছি। আমাকে এবার উনি চুলে হাত বোলাতে বোলাতে ওনার স্তনের বোঁটাটা আরো ভালো করে চোষাতে লাগলেন। আমি বোঁটাটকে জিভের মধ্যে নিয়ে খেলছিলাম, আর সেই সাথে লিঙ্গটাকেও ভালো করে হাতে ধরে কচলাচ্ছিলাম। সোনালী ম্যাডাম আমার ঐ লিঙ্গ কচলানো দেখে, এবার আমার পেনিস চোষার আবদার করে বসলেন। বললেন, আমি তোমার ওটা চুষব। উনি আমার পায়ের কাছে বসে পেনিসের মাথাটা জিভ দিয়ে চাটতে শুরু করলেন। মনে হলো সারা শরীরে এবার কারেন্ট লাগছে। এমন অভিজ্ঞতা আগে কখনও হয় নি। এমন ভাবে আমার লিঙ্গটা মুখে পুরে নিয়ে উনি চুষতে শুরু করলেন, মনে হলো আমাকে সুখের রাজ্যে উনি ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আমাকে অবাক করে সোনালী ম্যাডাম একটা কথা বললেন, -তোমরা তো ছেলেরা বন্ধুদের সামনেই মাষ্টারবেট করো। বন্ধুদের দিয়েও মাষ্টারবেট করিয়ে নাও। এখন তো ছেলেরাই ছেলেদের পেনিস সাক করে শুনেছি। আমাকে আর একটু কো-অপারেট করো, দেখ আমি তোমাকে কেমন আনন্দের স্বর্গে পৌঁছে দিচ্ছি। সোনালী ম্যাডাম আমার মোটা পেনিসটার প্রায় অর্ধেকটা মুখের ভেতর পুরে নিয়ে, আমি যেমন হাত দিয়ে খেঁচতে থাকি সেইভাবে মুখটাকে নামিয়ে উঠিয়ে খেঁচতে লাগল। ঐভাবে আমার লিঙ্গচোষণ দেখে আমার দেহমনে অন্য এক চরম পুলকের আনন্দে উদ্বেল হতে লাগল। দেখলাম ওনার মুখটা তখন আমার লিঙ্গ নিয়ে এক উন্মত্ত খেলায় মত্ত হয়ে উঠেছে। যেন আমি আমার মধ্যে আর নেই। সোনালী ম্যাডাম, শুধু আমার লিঙ্গটাই নয়। আমার সমগ্র চেতনাটাকেই গিলে ফেলেছে। ওনার সত্তার মধ্যে আমি ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছি। রতি রঙ্গ যখন শেষ হলো তখন ওনার মুখ ভরে গেল আমার বীর্যে। আমি দেখছি সোনালী ম্যাডামের মুখে কি অপরূপ প্রশান্তি। অকস্মাৎই আমার ঘুমটা গেল ভেঙে। এ আবার কি হলো? ওফঃ মহিলাতো আমার পিছু ছাড়ছেন না দেখছি। সবসময় সোনালী ম্যাডামের কথা চিন্তা করে আমার এই হাল হয়েছে। জেগেও দেখছি, ঘুমিয়েও দেখছি। আর পারা যাচ্ছে না। এবার থেকে আমাকে সোনালী ম্যাডামের কথাটা চিন্তা করা বন্ধ করতে হবে। নইলে এ রোগ সারবে না। এমন একটা স্বপ্ন দেখেছি যে মাথাটা বন বন করে ঘুরছে। ভাগ্যিস ওটা স্বপ্ন। স্বপ্নটা যদি সত্যি হতো? তারপর আবার ভাবলাম, স্বপ্ন তো সত্যিও হয়। তাহলে কি? ৩ আমার আর সোনালী ম্যাডামের ফ্ল্যাটে যাওয়ার সাহস হলো না। কলেজে গিয়ে একদম লাস্ট বেঞ্চে বসলাম। মুখ নিচু করে টিচারদের লেকচার শুনছিলাম। একটু পরেই সোনালী ম্যাডাম আমাদের বায়োলজির ক্লাস নেবেন। আমার তার আগে থেকেই বুকের ভেতরটা কেমন দুরুদুরু করতে শুরু করলো। ম্যাডাম যদি ক্লাসে এসে আমাকে দেখতে না পায় তাহলেই বোধহয় ভালো হবে। আমি চেষ্টা করছিলাম অন্যদের আড়ালে আরো ভালো করে মুখ লুকোবার। যাতে ক্লাসের মধ্যে সোনালী ম্যাডাম আমার অস্তিত্ব বুঝতে না পারে। যথারিতী বায়োলজির ক্লাস শুরু হলো। সোনালা ম্যাডাম আমাদের সবাইকে পড়াচ্ছেন। আমি চোখ বন্ধ করে মুখ নীচু করে বসে রয়েছি। হঠাৎ দেখলাম, আমার পাশের ক্লাসমেটটা পেন দিয়ে আমার পেটে খোঁচা মারছে। মুখ তুলে তাকাতেই ও বললো, এই তোকে ম্যাম ডাকছে? কে? সোনালী ম্যাম ডাকছে। সোনালী ম্যাম? আমার বুকের ভেতরটা ধড়াস করে উঠল। সর্বনাশ করেছে। উনি তারমানে আমাকে দেখে ফেলেছেন। আশ্চর্য ম্যাম কিন্তু সবার সামনে আমাকে কোনো কটু কথাই বললেন না। উল্টে জিজ্ঞেস করলেন, এতদিন কলেজে আসনি কেন তুমি? ফিরোজকে তো তোমার কাছে পাঠিয়েছিলাম, আজকেই আমার বাসায় গিয়ে আমার সাথে দেখা করবে। বুঝেছ? আমি বোকার মত ঘাড় নেড়ে বললাম, আচ্ছা। সবার সামনে ম্যাম আমাকে বাড়ীতে যেতে বললেন, আমার মুখটা কেমন লজ্জায় লাল হয়ে গেল। ক্লাসের শেষে আমি লাইব্রেরী রুমে গিয়ে বসেছি। একটা বইয়ের পাতা উল্টে পাল্টে দেখছি। এমন সময় হঠাৎ সোনালী ম্যাম ওখানেও প্রবেশ করলেন। আমি কেমন হকচকিয়ে গেলাম। ও তুমি এখানে বসে আছ? আর আমি তোমাকে সারা কলেজ খুঁজে বেড়াচ্ছি। চল আমার সাথে। আমি বললাম, কোথায়? কেন আমার ফ্ল্যাটে। এখনই? হ্যাঁ। কলেজ তো শেষ। কেন তোমার আবার কাউকে টাইম দেওয়া আছে না কি? টাইম? নাতো। আমার তো গার্লফ্রেন্ড নেই। সোনালী ম্যামকে দেখি আমার কথা শুনে মুচকী মুচকী হাসছেন। এবার আমার হাতটা ধরে উনি আমাকে টানাটানি করতে শুরু করে দিলেন।-চলো না তাড়াতাড়ি। তোমার সাথে অনেক দরকারী কথা আছে। দরকারী কথা? আমি আঁতকে উঠলাম। বাড়ীতে ছল করে ডেকে নিয়ে যাচ্ছে। তারপর আমাকে নিয়ে গিয়ে পেটাবে নাকি? সেদিন যা ভুল করে ফেলেছি। বাথরুমের আতঙ্ক। এখনও মন থেকে যাচ্ছে না। আমি হাত জোড় করে ওনাকে মিনতি করে বললাম, ম্যাম আমাকে ক্ষমা করে দেবেন। আমি সেদিন খুব ভুল করে ফেলেছি। আশ্চর্য,সোনালী ম্যাম আমাকে অবাক করে বললেন-কিসের ভুল? তোমার তো কোনো ভুল নেই। দোষটা তো আমার। ভুল তুমি করতে যাবে কেন? আমি তোমাকে সহজ করে দেওয়ার চেষ্টা করছি, আর তুমি সহজ হতে পারছ না। দেখোতো, বিনা দোষে তুমি সাতদিন কলেজেই আসনি। এতে আমার কি খারাপ লাগছে না বলো? এই জন্যই বলছি, তুমি আমার ফ্ল্যাটে চলো। আমি তোমাকে সত্যি ব্যাপারটা কি, সব খুলে বলবো। সোনালী ম্যাডামের কথা শুনে আমি বেশ ভরসা পেলাম এবার। ওনাকে রিকোয়েষ্ট করে এবার বললাম, ম্যাম আপনি আমাকে পড়াবেন তো? অফকোর্স। তোমাকে পড়াবো না মানে? তুমি তো আমার কাছে টিচিং নেবে বলেই এসেছিলে। মনে নেই? শুধু শুধু মনে একটা পাপ নিয়ে বাড়ীতে মন খারাপ করে বসেছিলে। এখন চলো আমার সাথে। আর দেরী নয়। তাড়াতাড়ি। কুইক। অগত্যা আমাকে সোনালী ম্যাডামের সাথে সাথেই ওনার ফ্ল্যাটে যেতে হলো। আজ থেকে আবার লারনিং শুরু হবে। কিন্তু এবার থেকে আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছি, আর কিছুতেই সোনালী ম্যাডামকে নিয়ে ওসব ছাইপাস আমি ভাববো না। ওনাকে আমি শ্রদ্ধার চোখেই দেখব। যেমন দেখে বাকীরা সবাই। ফ্ল্যাটে ঢুকেই সোনালী ম্যাম আমাকে বললেন, তুমি একটু বসো। আমি ড্রেসটা চেঞ্জ করে আসছি। বলে উনি পাশের ঘরটায় চলে গেলেন। আগের দিনটার মতোই চুপচাপ আমি ঘরের একটা কোনায় বসে রইলাম। খেয়াল করলাম, যে কাজের বউটাকে আমি আগের দিন দেখেছিলাম, সে আজকে নেই। সোনালী ম্যাডাম বোধহয় রাগের চোটে ওকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। আমার জন্য বেচারীর চাকরিটাও গেলো। সেদিন ঐ বউটাই না জেনেবুঝে আমাকে বাথরুমে পাঠিয়েছিল। আর তারপরে আমি সোনালী ম্যামকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলেছি। একটু পরে টিচার সোনালী ড্রেস চেঞ্জ করে আবার এই ঘরে এসে ঢুকলেন। এবার ওনার পরণে যে ড্রেসটা আমি দেখলাম, তাতে রীতিমতন আমি চমকে উঠলাম। গায়ে কালো রঙের একটা স্যান্ডো গেঞ্জী আর কোমরে ঘাগরা টাইপের গাউন। কালো ফিতের স্যান্ডো গেঞ্জীতে সোনালী ম্যাডামের রূপ ঝিলিক মারছে। দুধে আলতা চকচকে গায়ের মসৃণতা। স্তনবাহার যেন গেঞ্জীর মধ্যে দিয়ে লুটিয়ে পড়ছে। বেশ নিটোল বাহূমূল। গাউনের নীচে এলো উরু, হাঁটু, নরম আলতা রং পা দুটো বার করে আবার আমার সামনে বসলেন। ম্যাডামের অবিন্যস্ত খোলা চুল ঘাড়ের ওপর লটকে রয়েছে। হাসি ছড়ানো বিদ্যুত আবার ঠোঁটে ঝুলছে। চোখের পলক তুলে আমাকে বললেন, আমাকে দেখছ? প্রাণভরে দেখো। তোমাকে দেখানোর জন্যই তো এই সাজবহর। উরেব্বাস, আমি যেন চোখের সামনেই আবার স্বপ্নটাকে নতুন করে দেখছি। এমন খোলস খোলা এলো গা টা আমাকে দেখাচ্ছে কেন? কি ব্যাপারটা কি? হঠাৎ এবার আমার একটু কাছে সরে এসে ম্যাডাম বললেন, ঘরে ফ্যান ঘুরছে। দোতলা ফ্ল্যাটে জানলা দিয়ে প্রকৃতির বাতাস এমন হূমড়ি খেয়ে পড়ছে, তবু তুমি এত ঘামছ কেন? পকেট থেকে একটা রুমাল বার করে আমি মুখটা মুছছিলাম। সোনালী ম্যাডাম বললেন, বুঝেছি, তুমি আমার রূপ যৌবন দেখে দেহে মনে খুব তেতে উঠেছ। তাই না? আমার কেমন যেন সন্দেহ হতে লাগলো। ম্যাম, হঠাৎ এরকম আচরণ করছেন কেন? আমাকে ফাঁদে ফেলবার পরিকল্পনা করে নিয়েছে না কি? সেদিনের ঐ বাথরুমের কেলেঙ্কারীটা এখনও ভুলতে পারছেন না। আমাকে নতুন করে পরীক্ষা করছেন? কিন্তু উনি নিজেই তো আমাকে একটু আগে বললেন যে আমার কোনো দোষ নেই। আমি পুরো চুপসে যাচ্ছিলাম। ওনার কথাগুলো এমনই রসে ভেজা যে আমার ভেতরে পুলকটাও ভালো মতন জেগে উঠছিল। দেহের রক্তটা হঠাৎ ই টগবগ করে ফুটতে লাগলো, যখন দেখলাম, উনি আমার সামনেই একটা হাঁটুর ওপর আর একটা হাঁটু তুললেন। এটা যেন কামের ইঙ্গিত বলেই মনে হলো। আমি সঙ্গে সঙ্গে মাথাটা নীচু করে ফেললাম। প্রতিজ্ঞা করেছি, ম্যাডামকে নিয়ে খারাপ কিছু ভাববো না। আজ থেকে নিজেকে পুরো পাল্টে ফেলেছি। চোখের সামনে ওরকম দৃশ্য দেখার পরও আমি নিজেকে সংযত করে রইলাম। ম্যাডাম বললেন, তুমি দেখছি আমাকে দেখে নার্ভাস হয়ে যাচ্ছ। আরে বাবা, বাড়ীতে তো আমি এমন পোষাক পড়েই থাকি। তাকাও একটু আমার দিকে। লজ্জা পাচ্ছো কেন? আমি মুখটা অতি কষ্ট করে তুললাম, সোনালী ম্যাম বললেন, আমি জানি তুমি খুব ভালো ছেলে। সেদিন তুমি যে আমাকে ওভাবে দেখে লজ্জা পেয়েছিলে, তারজন্য তোমার কোনো দোষ নেই, আমি বলেছি তো। আসলে আমার বাথরুমের ছিটকিনিটাই খারাপ হয়ে গেছে। কদিন ধরে সারাবার লোক ডেকেও পাচ্ছি না। আমি বাথরুমে গেছি কাজের লোকটাও জানত না। দরজাটা ভেতর থেকে লাগাতেও পারিনি। আর তুমি সেইসময় গিয়ে হাজির। খুব খারাপ লেগেছে না? ম্যাডামকে নগ্ন অবস্থায় দেখে? আমার খুব লজ্জা পাচ্ছিলো। ম্যাডামের কথার জবাব দিতে পারছিলাম না। পুরোনো প্রসঙ্গটা টেনে আনছেন, এর উত্তরে আমার কি বা বলার আছে? সোনালী ম্যাম বললেন, ভাবছ, পড়তে এসে মহা ঝেমেলায় পড়েছি। ম্যাডাম পুরোনো কথা তুলে আমাকে লজ্জা দিচ্ছেন। এখন আমি কি করি? তাই তো? -আপনি আমার দোষ দেখেননি, সেটাই আমার কাছে বড় কথা। আপনার কাজের বউটা না বললে আমি বাথরুমের ধারে কাছেও যেতাম না। কি লজ্জায় আমিও পড়েগেছি, আপনি বলুন তো। নইলে একসপ্তাহ কলেজ কামাই করে বাড়ীতে বসে থাকি? -তুমি কলেজে না আসলে, আমি তোমার বাড়ীতেই চলে যেতাম। ভীষন একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। ম্যাডামের এই গায়ে পড়া ভাবটা আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না। হঠাৎ আমার প্রতি আকর্ষিত হওয়াটর কারণটা কি? এখনও অবধি পড়া নিয়ে কোনো আলোচনা হয় নি। এসে অবধি তখন থেকে সেই পুরোনো ঘটনা নিয়ে চর্চা চলছে। তাই বললাম, ম্যাম আপনি কি আজ আমাকে পড়াবেন? সঙ্গে সঙ্গে উনি বললেন, না আজ তোমাকে নিয়ে আমি শুধু আনন্দ করবো। আনন্দ করবেন মানে? আনন্দ মানে আনন্দ। সেভাবে নারী-পুরুষ একে অপরকে নিয়ে আনন্দ করে সেই আনন্দ। আজ আমাদের কারুরই একা একা আনন্দ করার দিন নয়। আমরা একে অপরকে নিয়ে আনন্দ করবো। আমার মনে মনে সন্দেহের দানাটা আরো বেশী করে বাধতে লাগলো। একা একা আনন্দ করার মানে উনি কি মাষ্টারবেট করাটাকে মনে করাচ্ছেন? এসব উনি জানলেন কেমন করে? আমি যা স্বপ্নে দেখেছি, এতো হূবহূ তার সাথে মিলে যাচ্ছে। ম্যাম কেন আমার সাথে এরকম আচরণ করছেন? হঠাৎ খেয়াল হলো, শুনেছি উনি ডিভোর্সী। একা একা থাকেন, তাই বলেই কি আমার সাথে ভাব জমাতে চাইছেন? আমার যেন ওনার কন্ঠস্বর চিনতেই কষ্ট হচ্ছে। কলেজে একরকম আর বাড়ীতে আরেক রকম, একি দেখছি আমি? হঠাৎ সোনালী ম্যাডাম এমন একটা কথা বললেন, পরিবেশটাই কেমন পাল্টে গেল। আমাকে বললেন, তোমার এখন বয়স কত? বললাম, আঠারো। উনি বললেন, জীবনে কখনও দূঃখ পেয়েছ? আমি বললাম, পেয়েছি একবার। মা যখন মারা গিয়েছিলেন তখন। -আমি ঐ দূঃখের কথা বলছি না। -তাহলে? -আমি কোনো সঙ্গি বা সঙ্গিনীর কাছ থেকে দূঃখ পাওয়ার কথা বলছি। ওনার এই কথা শুনে আমি বেশ অবাক হলাম। সোনালী ম্যামকে বললাম, আমার তো কোনো সঙ্গিনী নেই। তাই দূঃখ পাব কেমন করে? হঠাৎ এ প্রশ্ন করলেন? আমি সঙ্কোচ না নিয়েই বললাম, কারো একান্ত ব্যক্তিগত কথা জোড় করে জানতে চাওয়া উচিৎ নয়। তবুও আপনি যদি নিজে থেকে জানাতে চান, তাহলে শুনবো। দেখলাম, সোনালী ম্যাডামের চোখটা একটু ছলছল করছে। বললেন, তোমার কি মনে হয়, আমার বয়স কত? -জানি না ম্যাম। -তিরিশটা বসন্ত পার করে এসেছি আমি। এই বয়সের মেয়েরা ছেলেমানুষ করতে ব্যস্ত থাকে। অথচ আমার জীবনটা দেখো, সারাদিন রাত ছাত্রছাত্রী পড়ানো, আর বই নিয়েই আমার সময় কাটে। আমার জীবনটা কত বোরিং হয়ে গেছে। বললাম, ম্যাম কিছু যদি মনে না করেন, আমাকে খুলেই বলুন না আপনার দূঃখটা কি? উনি বললেন, তোমাকে আমার খুব ভালো ছেলে বলেই মনে হয়েছে। তোমাকে আমার জীবনের কথা বলতে পারি একসর্তে। এটা কিন্তু কাউকে বলা যাবে না। আমি ম্যামকে কথা দিলাম। বললাম, আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন। আমি কাউকে কিছু বলবো না। সোনালী ম্যাডাম আমাকে ওনার জীবনের কাহিনী শোনাতে শুরু করলেন, আর আমি মন দিয়ে শুনতে লাগলাম। বললেন, তুমি এখন অ্যাডাল্ট। বড় হয়েছ। আর আমার এই দূঃখের কাহিনীর কথাটা অ্যাডাল্ট না হলে কাউকে বলা যায় না। তোমাকে সব ঘটনাই বলছি, আমার জীবনে কি এমন হয়েছিল। আজ যে সোনালী ম্যামকে তুমি একা নিঃসঙ্গ থাকতে দেখছ, সে কিন্তু একদিন একা ছিল না। তোমার সোনালী ম্যাডাম বিয়ে করেছিল একজনকে। সে সুপুরষ। লম্বা চওড়া স্বাস্থবান লোক। আমাকে তার খুব মনে ধরেছিল। আমি বাবা মার অমতেই তাকে বিয়ে করেছিলাম। কিন্তু- বলতে বলতে উনি থেমে গেলেন। বললাম-থামলেন কেন ম্যাডাম। বিয়ে করেছিলেন, তারপর? -হ্যাঁ, সে ছিল আমার দুমাসের স্বামী। বাবা মায়ের পছন্দ করা পাত্র নয়। আমি নিজেই পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম তাকে। আলাপ হয়েছিল একটা স্পোর্টস ক্লাবে। হ্যান্ডসাম, আমার থেকে কয়েক বছরের বড় হবে। ওর মেয়েভুলোনো কথায় আমি মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম। ছেলেটি বাঙালি ছিল না। ও ছিল খুব ভালো স্পোর্টসম্যান, ভালো পোলো খেলত। ঘোড়ায় চড়ার ক্ষমতাও ছিল অসামান্য। মটর রেসিং এ ছিল বেশ পটু। বাবা বলেছিলেন, তুই শান্ত শিষ্ট মেয়ে। লেখাপড়া নিয়ে থাকিস। ওরকম একটা স্পোর্টসম্যানের সঙ্গে মানাতে পারবি? আমি তখন ওর প্রেমে মোহাচ্ছন্ন। বাবাকে বোঝালাম,খেলাধূলা নিয়ে যারা থাকে তারাই তো ভালো। পলিটিকস্ এর ময়লা ঘাঁটে না। পাঁচ মিনিটের আলাপেই আপন করে নিতে পারে অন্যকে। ছেলেটিকে দেখে মনে হয়, নিজের স্বার্থ বড় করে দেখে না। মানুষটি ভালো। আমি এমন ছেলেকেই বিয়ে করবো। একটা ডিনার পার্টিতে ও আমাকে ইনভাইট করেছিল। দেখি ওর অনেক মেয়েবন্ধু ভীড় করছিল আমাদের টেবিলের সামনে এসে। ওকে দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম। যতই মেয়েরা ওকে ঘিরে ধরতে চাইছিল ও ততই ওদের কাছে হাত�
রীতা আমার বড় খালার মেয়ে। বয়স ১৯ হবে। দুর্দান্ত একটা মাল। এই বয়সে যেই দুধ আর পাছা !!!! আমি খালি দেখতাম আর ভাবতাম এই রকম ফিগার গ্রামের মাইয়াটা কেমনে পাইলো????? কি মামারা!!!! ৩য় পার্টটা শুরু করলাম। বহুদিন ধইরা আমি নিজেও কোন ভাল চটি পাইতাছি না পড়ার লাইগা। তাই চিন্তা করলাম নিজেই লিখা ফেলি। কেমন লাগছে জানাইয়া দিয়েন কমেন্টস দিয়া। তাইলে শুরু করি। যা কইতেছিলাম, রীতা একবার আমাদের বাসায় বেড়াতে আসছিল আমার মার আমন্ত্রনে।
ওর পরীক্ষা শেষ করে আসছিল। অগো বাড়ী সাতক্ষীরায়। আমি ভাবছিলাম মাইয়াটা গাইয়া টাইপের হইব। পরে যখন দেখছি আমার তো মাথা নস্ট। মাইয়া ঢাকাইয়া আধুনিক কোন মাইয়া থাইকা কম না কোন দিকেই। যেই রকম ফিগার সেই রকম ড্রেস আপ। যাই হোক আমি খালি চান্স খুজতে থাকলাম কেমনে মালটা হাতান যায়। রীতা এমনে খুব মিশুক। সবকিছুতেই ওর আধুনিকতা। প্রথম প্রথম তেমন কথা বার্তা না হইলেও পরে আমাদের মধ্যে ভাল একটা বন্ধুত্ব হয়। আমিও এই বন্ধুত্বের পথ দিয়া হাটতে হাটতে আর কাছে যাইতে থাকলাম। বন্ধুত্ব আর জমে যখন ওয় জানতে পারে আমি হিপ হপ লাইক করি। ওয় ও লাইক করে। ওরে কইলাম তুমি ধাকায় থাকলে আমি তোমারে আমার গ্রুপ এ নিমু। দুজনে একসাথে হিপ হপ করমু। ওর লগে অনেক বিষয়ে কথা হইলেও সেক্স নিয়া কখনো কথা হয় নাই।
একদিন দুপুরে আম্মা বাসায় নাই। আমি কলেজ থাইকা অইদিন কোনখানে যাইনাই। সরাসরি বাসায়। আমি জানতাম না আম্মা বাসায় নাই। কলিংবেল দিতেই ওয় দরজা খুলল। হাতাকাটা পাতলা গেঞ্জি পরা। দুধ ২টা যেন ঠেইলা বাইর হুইয়া যাইতে চাইতাছে। আমি হা কইরা দুধ দেখতেছি। ওয় আমারে কয় এই অসভ্য কই তাকাইয়া আছো?? আমি কইলাম তাকানোর মত জিনিষএর দিকেই তাকাইয়া আছি, দোখ ফিরাইতে পারি না। ওয় আমারে বদমাস কইয়া গাইল দিয়া গেল গা। আমি পিছে পিছে দোড় দিয়া যাইতেছিলাম। কিন্তু রুমের ভিতরে ঢুইকা দারাম কইরা দরজা লাগাইয়া দিল। আমি বাইরে খাড়াইয়া কইতেছিঃ দরজা লাগাইছো কেন?খুলো খুলো। এই রকম টাইমে আবার কলিংবেল বাইজা উঠল। মেজাজ টা এত গরম হইল যে ভাষায় বুঝাইতে পারমু না। কোন বেজন্মা আইছে দেখার লাইগা দরজা খুলতেই দেখি আম্মা খাইরা আছে।
কইল কিরে তুই আজকা এত সকাল সকাল ঘরে ??? আমিঃ হু...খিদা লাগছে তাই আইসা পড়লাম। মাঃ খাইছোস কিছু? আমিঃ না মাত্র ঢুকলাম। আম্মা ঢুকতে ঢুক্তে কইল যা খাইয়া নে। মেজাজ টা আর গরম হইয়া গেল। আম্মারে তো আর গাইল দিতে পারি না। আর ওই রীতা চোদানী এই রকম করব তাও ভাবি নাই। যাই হোক বাথরুমে গেলাম গোসল করতে। গোসলের আগে মাগীরে কল্পনা কইরা রাম খেচা দিলাম। আমি বাইর হইতেই দেখি মাগী আমার লাইগা ভাত বাইরা বইসা আছে। আমি কোন কথা না কইয়া পার্ট মাইরা খাইইতে বইলাম। ওয় খালি আমার দিকে চাইয়া থাকল। খাওয়া শেষ কইরা ঊঠতেছি এমন সময় ওয় কইল কি হল কথা বল না কেন??? আমিঃ মুড অফ। রীতাঃ কেন?? আমিঃ জানি না। এইটা কইয়া ঊইঠা গেলাম চেয়ার থাইকা, হাত ধুইয়া গেলাম গা সরাসরি শুইতে। কয়েকদিন ধইরা খেচা বাড়াইয়া দিছিলাম তাই শরীর দুর্বল লাগতেছিল। আমি শুইছি একটু ঘুম ঘুম লাগছে ......হঠাত কইরা দেখি আমার উপরে একটা ওরনা। আসে আর যায়। চাইয়া দেখি রীতায় বীটলামি করতাছে। আমি কইলাম দেখ বরক্ত কইরো না...ঘুম পাইছে। চোদানী আর বেশি কইরা বিটলামী শুরু করল। আমি ত্যক্ত হইয়া কইলাম আর একবার করলে একদম ধইরা........................... রীতাঃ কি করবা?? আমিঃ কিছু না। রীতাঃ না বল কি করবা। আমিঃ বললাম কিছু না। রীতাঃ না তোমাকে বলতেই হবে কি বলতে চাইছিলা...। আমিঃ বলতে চাইছিলাম তোমাকে ফাক করে দিব ধরে। কইয়া দেখতাছি ওয় কি এক্সপ্রেসন দেয়। রীতাঃ ছিঃছিঃ এত নোংরা তুমি...আমি ভাবসিলাম তুমি ভাল। এইটা কইয়া মাগী গেল গা। আমি ভাবতেছিলাম হায় হায় এইটা কি করলাম। আম ও গেল ছালাও গেল।
অইদিনের পরতে ওয় আমার সাথে তেমন কথা কইত না। কাজ ছাড়া আমার রুমে আসত না। আমার কম্পিঊটারেও বসত না। আমি একদিন ডাইকা সরি কইলাম...লাভ হইল না। কি আর করমু খিছ খাইলাম। কয়েকদিন পরে আম্মার মুখতে শুনলাম রীতা যাইবো গা। শুইনা খুব খারাপ লাগল। একদিন সন্ধায় কইলাম একলা পাইয়া ওরে, দেখ রীতা মানুষ ভুল করে। আমি তোমার সাথে একটা ভুল করেছি। পারলে আমাকে মাফ করে দিও।মার কাছে শুনলাম তুমি আগামী সপ্তাহে চলে যাচ্ছ। তাই মাফ চাইতে আসলাম তোমার কাছে। কিছুক্ষন দিনের জন্য হলেও আমাদের মাঝে সুন্দর একটা বন্ধুত্ব ছিল, আমি চাইনা সেটা নস্ট হক। আর তুমি আধুনিক মেয়ে, তোমার এটলিস্ট এটা বুঝার কথা আমি ফ্রেংক্লি তোমাকে জাস্ট বলছি। কিছু করি নাই। বা করতে বলি ও নাই। পারলে আমাকে মাফ করেদিও। রীতা কিছু না বইলা গেল গা। আমি চেঈতা গেলাম নিজে নিজে...হালার মাগী গো এত দেমাক কেন। যাইহোক পরদিন থেকে হঠাত সব স্বাভাবিক হইয়া গেল। রীতা আমার রুমে আইসা কম্পিউটারে গান শুন্তো, আমার সাথে আড্ডা দেয়া শুরু করল আগের মতন। একদিনেই সব আগের মত হইয়া গেল। পরের ২দিন এইভাবেই কাটল। আর মাত্র ৩ দিন পর রীতা যাইবো গা। এই রকম একটা মাল ১৫ দিনেও কিছু করতে পারলাম না ভাইবা নিজেরে ভোদাই ভোদাই লাগচেছিল। আমি তখন সমানে দুধের দিকে তাকানো সুরু করলাম আগের মত। কারন ওয় গেলে গা এই দুধ কইতেকে দেখমু। ওয় দেখত আমি ওর দুধ দেখতাছি...কিচু কইত না ইগ্নর করত। পরের দিন বিকালে আমি ঘুমাইতেছি। হঠাত গুম ভাইঙ্গা গেল। দেখি আমার গায়ের উপরের ওরনা একটা। আমি কিছু না কইয়া শুইয়া আবার ঘুমাইতে লাগ্লাম। এবার গায়ে আইসা পরল একটা পাজামা। পাজামা দেখে মনে হইল আরে এইটা তো দুপুরেও রীতার পরনে দেখছিলাম। এইটা এখানে কেন? ঊইঠা গেলাম গুম থাইকা।
রুম এর বাইরে দরজার সামনে পইরা আছে রীতার কামিজ। আমি হাত দিয়া তুলে নিলাম। আর একটু সামনে একটা ব্রা। ওর রুমের দরজায় দেখি ওর পেন্টি পড়া। আমি সম্মোহিতের মত ওর রুমে ঢুকালাম। দেখি একটা চাদর দিয়ে আছে শরীরে। আমার দিকে তাকাইয়া কইল কিব্যাপার কি দেখ??? শুধু দেখেই যাবা??? আমিকাছে আসলাম। নিজেরে নিজে বিশ্বাস করতে পারতেছিলাম না। আমি ওর পাশে বসলাম। আমার ঘোর তখন ও কাটে নাই। ওয় বুকে হাত দিয়া ঊঠে আমার ঠোট কামড় দিয়া ধরল। ততক্ষনে আমার ঘোর ছুইটা গেছে। আমি পাগলের মত ওর ঠোট ২টা খাইতে থাকলাম। খাইতে খাইতে ওর গায়ের উপর থেকে চাদর টা সরাইয়া দুধ দুইটা টিপতে থাকলাম। ঠোট থেকে মুখ নামাইয়া এবার দুধ দেখতে লাগলাম। ওফ কি দুধ। ফোলা ফোলা বড় আর খাড়া। দুধের বোটা গুলা একদম খাড়া হয়ে আছে। আমি নরম নরম কামড় দিয়ে দুধ খেতে লাগলাম। এক হাত দিয়ে যেটা খাচ্ছিলাম সেটা টিপ্তেছি আরেক হাত দিয়ে ওন্যটা। টিপে টিপে লাল কইরা এইবার গেলাম ভোদায়। ক্লিন শেভ বোদা। ভোদার ঠোট ২টা ফাক কইরা ভিতরে জিহবা ঢুকাইয়া চাটা দিতে থাকলাম। মাগী আহহহ !!!! আহ!!! করে সুখের কান্দন শুরু করল। আমি আমার দুই হাত দিয়া মাগীর দুই ফর্সা রান ঢলতাছি। মাগীরে এবার ঘুরাইয়া দিলাম। ওফফ মামারা কি যে পাছা ছিল একখান। পাছার দুই তাল মাংসে থাপড়া দিয়া পা ২টা ফাক কইরা আবার পিছন থাইকা ভোদা চাটা দিতে থাকলাম। এবার এক সাথে চাটা আর একটা আঙ্গুল ভইরা দিলাম ভোদার ফুটায়। আঙ্গুল ঘসি আর ভোদা চাটি। মাগী শরীর মোচড়াইতে মোচড়াইতে কইল আর পার তেছে না। আমি কইলাম আমার ধোনটা খাইয়া দিতে। মাগী উইঠা খাওয়া শুরু করল। স্টাইলে বুঝলাম মাগী পাকা মাল। এমন চোসা দিতে থাকল মাঝে মাঝে মনে হইতেছিল আমার মাল বাইর হইয়া যাইব। আমিএবার তাড়াতাড়ি ধোন বাইর কইরা ওর ভোদায় ফুটার মুখে কতক্ষন ঘষে দুকাইয়া দিলাম। ভোদা টা মোটামুটি টাইট। রসে ভরা আর গরম। প্রথমে আস্তে আস্তে ঠাপ দিতে শুরু করলাম। এরপর জোরে, আমার ঠাপের তালে মাগীর পুরা শরীর কাপ্তে থাকে। আমি ভোদা মারার সাথে সাথে দুধ ২টার উপর আমার মুখ আর হাত চালানী শুরু করি। মাগী আহহহ!!!! উহ!!!!!ফাক মি মোর হার্ডার !!!!!উম্মম্মম্ম!!!!!উমাআআআ!!!!!!! বলতেছে, আমি দিগুন বেগে ঠাপাইতে থাকি। এক সময় মাগী কয় ওয় উপরে ঊইঠা ঠাপাইবো। আমি দিলাম। আমার উপরে উইঠা যখন ঠাপাইতেছে তখন ওর দুধ ২টা আমার মুখের সামনে ঝুলতাছে। আমি কামড় দিতে থাকলাম। আর পাছার উপরে ঠাস ঠাস করে থাপড়াইতে থাকলাম। কিছুক্ষন পরে ওর গতি কইমা আসে। আমি এইবার ওরে নামাইয়া আবার ঠাপান শুরু করি। ১৫/২০ টা ঠাপ দিতেই আমার মাল বাইর হইয়া যায় বুলেটের বেগে। মাল পরার সাথে সাথে মাগীর ভোদার পানি ছাড়ে। ভোদার পানিতে আর মালে একাকার হয়ে ভোদার কিনারা দিয়া পড়তে থাকে। পরে বিশ্রাম নিয়া আর করছি। আমি জুরাজুরি কইরা ওরে আরও ১ সপ্তাহ বেশি ঢাকা রাখছিলাম। নটে গাছটি মুরালো...আমার গল্প ফুরালো......:p কিন্তু আপনেগো কাম শেষ হয় নাই......কেমন লাগছে জানান আগে......:D
চটি গল্প ১০১
সোনালী মেম
সুখানুভূতি কাহিনী – লেখক কলেজে তখন সবে ভর্তি হয়েছি ফার্স্ট ইয়ারে। যখন আমার বারো বছর বয়স, হঠাৎই মা এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন। বাবাকেও কাছে পাই না। চাকরীর সূত্রে বাবা এখানে থাকেন না। তাকে মাঝে মাঝে বিদেশেও যেতে হয়। বাড়ীতে একা থেকে মন টেকে না। সঞ্জু, ফিরোজ, ওরা সব আসে, আমার বন্ধুরা। গল্প করি, ক্যারাম খেলি, আড্ডা মারি। কিন্তু তাহলেও কিসের যেন একটা অভাব বোধ করি। আমার বন্ধুরা সব গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। সঞ্জুর সাথে ডলি, ফিরোজের সাথে বান্টি। কিন্তু আমার কেউ নেই। আমি গার্ল ফ্রেন্ড এর খোঁজ করি, কিন্তু মনের মত সেরকম কাউকে পাই না। মা বলেছিল, বড় হলে তোর একটা সুন্দর দেখে বউ আনব। তোর আমি পরীর সাথে বিয়ে দেব। কিন্তু মা আজ বেঁচে নেই, আর আমার পরীর মত বউ খুঁজে দেওয়ারও কেউ নেই। আমি শুধু সুখের তাগিদে মাঝে মাঝে ঘরে থেকে মাস্টারবেট করি। লিঙ্গটি হাতে নিয়ে নড়াচড়া করলে ওটা রীতিমতন রেগে ফুঁসে ওঠে। লম্বা মোটা শক্ত হয়ে যায়। হাত দিয়ে খেঁচতে থাকলে সারা শরীরে এক অসাধারণ অনুভূতি বয়ে যেতে থাকে। আমার হাতের মুঠোয় যখন লিঙ্গটি ক্রমশ আরো মোটা আর শক্ত হতে থাকে, তখন আমি আরো স্পীড বাড়াতে থাকি। একসময় বীর্যপাত যখন ঘটে যায়, দারুন আনন্দে আমার দেহমনও তখন ভরে যায়। আমি এই মাস্টারবেশন শুরু করেছি চোদ্দ পনেরো বছর বয়স থেকে। শরীরে কামের জোয়ার এসে গেলে আমাকে এটা করতেই হয়। দিনে অন্তত দু-তিনবার। শরীরে একটা অবসাদ চলে আসে। ঘুমিয়ে পড়ি, তারপর আবার আমার শরীর মন দুই-ই চাঙ্গা হয়ে ওঠে। আমার কখনও মনে হয় না এটা কোনো অপরাধ। শরীরের প্রয়োজনে মাষ্টারবেট করাতো স্বাভাবিক। এরজন্য পাপবোধ বা অনুশোচনা হওয়ার তো কোনো কারন নেই। আমার বন্ধুরা অবশ্য ছোটোবেলায় বলতো, এই শোন বাড়ীতে কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে মাষ্টারবেট করবি। অন্যকেউ দেখে ফেললেই তুই কিন্তু লজ্জায় পড়ে যাবি। ওদের কথা শুনে আমার অবাক লাগত। কেন? এরজন্য লজ্জাবোধ হবে কেন? আমি তো কোনো খারাপ কাজ করি না। কারো ক্ষতি তো করি না। আমার মন প্রাণ যা চায় তাই তো করি। এতে আবার লুকোবার কি আছে? বন্ধুরা বলত, আসলে তোর বাড়ীতে বাবা, মা, ভাই বোন কেউ নেই। তাই এসব তুই বুঝিস না। এসব কাজ আড়ালে আবডালে লুকিয়ে চুরিয়েই করতে হয়। না-হলে কেউ যদি দেখতে পায়। তাহলে ভাববে ছেলে একদম গোল্লায় গেছে। আমার কিন্তু ওদের কথা শুনে প্রতিবাদ করতে ইচ্ছে করত। আমি কখনও গোল্লায় যাইনি। পড়াশুনায় আমি কখনও ফাঁকি দিই নি। আমাকে ক্লাসের টিচাররা খুব লাইক করত। ক্লাসের গুডবয় হিসেবে আমার খুব নাম ছিল। আমার মনে হতো, কোনো কাজই আমি যখন লুকিয়ে চুরিয়ে করি না, তখন এটাই বা লুকোতে যাব কেন? এটাতো কোনো খারাপ কাজ নয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমার মধ্যে সেই বোধটা এল। বুঝলাম, কেন এটা লুকিয়ে করতে হয়। ওরা তখন কেন আমায় মানা করত। এ জিনিষ সবার সামনে করা যায় না। তাহলে সেটা ভীষন দৃষ্টিকটু লাগে। এ জিনিষ আড়ালে আবডালেই করতে হয়। কারন পুরুষ মানুষ সাধারণত দুভাবে তাদের যৌন কামনা চরিতার্থ করে। এক হলো নারীর সাথে সঙ্গম করে, আর দুই হলো নিজেই নিজে হস্তমৈথুন করে। কামনা বাসনা পাপ নয়। কিন্তু জনসমক্ষে করাটা পাপ। কেউ দেখে ফেললে তখন তার চোখে নিজেকে খারাপ লাগে। সে তখন তার অন্য মানে খোঁজে। আমি খুব ভালোমতই বুঝতে পারি, ছোটোবেলাকার এই অভ্যাস আমি কিছুতেই ছাড়তে পারব না কোনোদিন। হয়তো আমার যখন বিয়ে হয়ে যাবে তখনও। স্ত্রীর সাথে যৌনসঙ্গমের পাশাপাশি হস্তমৈথুনও আমাকে চালিয়ে যেতে হবে। কারন এটা আমার সম্পূর্ণ একার জিনিষ। এর ভাগ আমাকে কাউকে দিতে হবে না। যদি আমি কোনো নারীর সাথে কখনও যৌনসঙ্গম করি তাহলে সে আনন্দ আমাকে সেই নারীর সাথেই ভাগ করে নিতে হবে। হস্তমৈথুনের মজা তখন আমি পাব না। কেন? কারন দুটোতেই আসে চরম পুলক। যদি হস্তমৈথুন করতে করতে আমার মনে হয়, এখন থাক। পরে অন্যসময় আমি চরম পুলক ঘটিয়ে নেব, তবে তা থামিয়েও দিতে পারি। কিন্তু নারীর সাথে করতে করতে থামিয়ে দিলে সেটা হবে অমানবিক, চরম নিষ্ঠুরতা, একটি মেয়ের যৌনসত্তার প্রতি অশ্রদ্ধা, অপমান। কিন্তু সেখানে মাষ্টারবেট? আমি যেন মুক্ত বিহঙ্গ। আমার ইচ্ছেটাই এখানে শেষ কথা। এ যেন এক অদ্ভূত সুখানুভূতি। আমাদের কলেজে নতুন মহিলা টিচারটি খুব দারুন। যাকে বলে একদম পরমা সুন্দরী। নাম সোনালী ম্যাম। বয়সটা তিরিশের কাছাকাছি হতে পারে, কিন্তু খুব সুন্দরী আর বুদ্ধিদীপ্ত চেহারা। অসাধারণ দেহের গড়ন ও মুখশ্রী যেকোনো পুরুষকে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। আমাকে ওর এই সুন্দর চেহারা বারে বারেই মুগ্ধ করে। টিচার বলে ভাব জমাতে পারি না। কারন তাহলে কলেজ থেকে বিতারিত হয়ে যাব। হাজার হোক টিচারের সঙ্গে তো আর কামের গন্ধ চলে না। তাই ওনাকে আমার শ্রদ্ধার চোখেই দেখতে হয়। কিন্তু আমি জানতাম না উনি ডিভোর্সী। ভালোবেসেই বিয়ে করেছিল একজনকে। কিন্তু সে বিয়ে টেকেনি। বরের সাথে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর উনি একাই একটা ফ্ল্যাটে থাকেন। ফ্ল্যাটটা আবার আমার বাড়ী থেকে খুব দূরেও নয়। তবে খুব বিলাস বহূল ফ্ল্যাট। মহিলাটির একটা কাজের লোক আছে। সে সব ঘরের কাজকর্ম দেখাশোনা করে। উনি কলেজে পড়ান। আর পি এইচ ডি করার জন্য অবসর সময়ে বাড়ীতে বসেই পড়াশুনা করেন। একদিন কলেজে সোনালী টিচারকে বললাম-ম্যাম, আমাকে আপনি পড়াবেন? যদি বলেন তো আপনার বাড়ীতে গিয়ে আমি টিচিং নিয়ে আসতে পারি। উনি আমার দিকে তাকালেন। আমাকে বেশ ভালো করে দেখলেন। বললেন-পড়তে যদি চাও? তাহলে আমার কাছে রাতে আসতে হবে। কারন আমি দিনের বেলায় আমি একদম সময় দিতে পারবো না। সকালবেলা তো এমনিই কলেজ থাকে। তোমারও সময় হবে না। আমার তো নয়ই। ভদ্রমহিলা আমাকে প্রশ্ন করছিলেন, তোমার নাম কি? উনি জানতে চাইছিলেন, বাড়ীতে আমার অভিভাবক কে আছেন? । আমি সব খুলে বললাম ওনাকে, ব্যাপারটা। আমার অভিভাবক কেবল আমিই। কারন বাবাতো এখানে থাকেন না। আর মাও গত হয়েছেন অনেকদিন আগে। তাই বাড়ীতে আমি একাই থাকি। উনি জিজ্ঞেস করলেন, তোমার বাড়ীটি কোথায়? জায়গার কথাটা বলাতে উনি বললেন, ও আমি তোমার বাড়ীর খুব কাছাকাছিই থাকি। তাহলে কাল থেকে এস পড়তে। আমার মনের মধ্যে যতই পাপ না থাক, নারী ব্যাপারটা নিয়ে আমার একটা আগ্রহ ছোটোবেলা থেকেই জন্মেছিল। সেই যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। মাঝে মাঝে অপার বিস্ময়ে মেয়েদের শরীরের দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করতাম ওদের শরীরের রহস্য। নিজের সমবয়সী মেয়েদের থেকে দশ-বারো বছরের এমনকি দ্বিগুণ বয়সী মহিলারাই আমাকে বেশি আকর্ষণ করত। কলেজে যেসব মেয়েদের দেখতাম, তাদের শরীরের রেখা, উঁচুনীচু-ভারী, এইসব ভাবটা ঠিক আমার মনে দাগ কাটতো না। আমি খালি নতুন ঐ নতুন মহিলা টিচারটিকে দেখতাম, আর ওনার আকর্ষনে আমার চোখ আটকে যেত। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখতাম, আর নারীত্বর আকর্ষণের বিচারে আমার ওনাকেই মনে হতো সত্যিকারের নারী। প্রথম দিনই এমন একটা সাংঘাতিক কান্ড ঘটে যাবে, আমি ঘূণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি। আমি তখন পড়তে গেছি ওনার বাড়ীতে। কাজের বউটি বলল-আপনি বসুন। দিদি একটু দোকানে গেছেন। আমি চুপচাপ ঘরের একটা কোনে বসে রইলাম। মনে হলো একটু বাথরুম দরকার আছে। প্রচন্ড জোড়ে একটা বেগ এসেছে। বউটাকেই জিজ্ঞেস করলাম, বাথরুমটা কোথায়? বলতে বলতে ও আমায় বাথরুমের দরজাটা দেখিয়ে দিল। কি বোকা বউটা। নিজেও খেয়াল করেনি আর আমিও বুঝতে পারিনি। দরজাটা ঠেলে যেই ভেতরে যাবার উদ্যোগ নিয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে আমার প্রায় ভিরমি খাবার উপক্রম হলো। একি দেখছি আমি? আমার চোখ তখন বিস্ফারিত।গলাও শুকিয়ে কাঠ। বুকের ভেতর নিজের হৃৎস্পন্দন এত দ্রুত হচ্ছে যে আমি নিজেই শুনতে পাচ্ছি। দেখি বাথরুমে আমার মহিলা টিচার। ভিজে শরীর। সম্পূর্ণ নগ্ন। সাবান মেখে চলেছেন। আমাকে উনিও দেখতে পেয়েছেন। কি ভাবছেন কে জানে? আমি তাড়াতাড়ি ছুট্টে বাথরুমের কাছ থেকে চলে এলাম। যে অবস্থায় ওনাকে দেখলাম, এরপরে কি আর পড়ায় মন বসাতে পারব? শরীরের ভেতর কি যেন হচ্ছে। আমি কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারছি না। ওনার বাড়ী থেকেও বেরিয়ে চলে এলাম নিজের বাড়ীতে। তখনও চোখের সামনে ম্যামের নগ্ন দেহটা, ওনার শরীরের সব রহস্য উথাল-পাতাল, সমতল-উত্তলসহ ভেসে উঠছিল অজস্র বার। জীবনে প্রথম কোনো নগ্ন নারীকে দেখেছি, আমি সারা রাত বিছানায় ছটফট করতে লাগলাম, ভালো করে ঘুমোতেই পারলাম না। আমার এক প্রিয় বন্ধু ববিকে সব বললাম। ওর আবার মেয়েদের শরীর সম্পর্কে, জ্ঞানে, আমার থেকে অনেক কদম এগিয়ে। ও সব শুনে খি-খি করে হাসতে লাগল। আমাকে বলল-তুই একটা আস্ত কেলানে। এক্ষুনি বাথরুমে গিয়ে রিলিজ করে দে, তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। রিলিজ করাটার মানে আমি খুব ভালো করেই বুঝি। মাষ্টারবেট করার পর যখন বীর্যটা ভেতর থেকে বেরিয়ে যায়, তখন ওটাকে রিলিজ করা বলে। এটাতো আমি ভাল করেই জানি। আমি নিজেও তো কতবার করি। এই মূহূর্তে হস্তমৈথুন করে নিজের কষ্টকে মুক্তি দেওয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায় এখন নেই। ববি ঠিকই বলেছে। আমার কাছে এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াই। এতে অন্যায়ের কিছু নেই। তাড়াতাড়ি বাড়ী ফিরে তোয়ালে জড়িয়ে আমি বাথরুমে ঢুকলাম। চান করার আগে দাড়িয়ে দাড়িয়ে মাষ্টারবেট করবো। মনে মনে সোনালী ম্যাডামের নগ্ন দেহটা কল্পনা করতে লাগলাম। দেখলাম চনমন করে উঠছে শরীরটা। পেনিসটার ওপর আমার হাত পড়তেই ওটা ক্ষেপে উঠল। নিমেষে শক্ত ডান্ডায় পরিণত হতে লাগল। আমি জোড়ে জোড়ে হাত চালিয়ে বীর্যপাত ঘটানোর চেষ্টা করতে লাগলাম। এমন জোড়ে খেঁচতে লাগলাম, যে আমার বীর্যপাত খুব তাড়াতাড়িই হয়ে গেল। শাওয়ার খুলে চান করলাম। তারপর গা মুছে ঘরে ঢুকে বিছানায় শরীরটাকে এলিয়ে দিলাম। আমার চোখে লম্বা একটা ঘুম নেমে এল। বুঝলাম, বেশ স্বস্তি পেয়েছি এখন। ২ আমার বেশ চিন্তা হচ্ছে। কি করে সোনালী ম্যামের কাছে মুখ দেখাব? লজ্জাও হচ্ছে, আবার আবোল তাবোল চিন্তাতেও মাথায় জট পাকাচ্ছে। দুদিন ওনার কাছে মুখ দেখাব না বলে আমি কলেজেই গেলাম না। মনে মনে একটা অপরাধ বোধও হতে লাগল। আবার এটাও ভাবতে লাগলাম, দোষটা তো আমার নয়। কাজের বৌটাই তো আমায় ভুল বলেছে। সোনালী ম্যাডাম বাড়ীতেই ছিল। বাথরুমে উনি রয়েছেন, জানলে কি আর আমি যেতাম? তাছাড়া বাথরুমের দরজাটা ভেতর থেকে না লাগিয়ে কেন উনি চান করছিলেন, সেটাই আমার কাছে আশ্চর্য লাগছে। রাতে শুতে যাবার সময় আবার দেখলাম নগ্ন দেহটা আমার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। এমন অসুবিধায় পড়ে গেছি যে কামাবেগটাকে কিছুতেই নিরসন করতে পারছি না। আমাকে সেই মূহূর্তে স্বমেহনের আশ্রয় নিতে হলো। নিজেকে কামপীড়নের আশ্রয় থেকে বাঁচাবার জন্য এটাই অনিবার্য এবং উপযুক্ত পথ। সোনালী ম্যাডাম কে নিয়ে চিন্তা করতে করতে যৌন অবদমন বেশি পরিমানে হয়ে স্বাভাবিকত্বর বাইরে চলে যাচ্ছে। আমার দেহ মন দুটোরই ক্ষতি করছে। বুঝতে পারছি আমার যৌন অপরাধ প্রবণতাকে বশে রাখার কাজেও এটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমি পড়াশুনার ফাঁকে ফাঁকে মাষ্টারবেশন করে নিজের কষ্টটাকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগলাম। এই করে এক হপ্তাহ গড়িয়ে গেল। আমার বন্ধু ফিরোজ এল ঠিক এক হপ্তাহ পরে। আমাকে বলল, কি রে তুই কলেজে যাচ্ছিস না কেন? সোনালী ম্যাম তোর খোঁজ করছে। আমাকে বলছে তোকে ডেকে পাঠাতে। ফিরোজের কাছে আসল সত্যিটা লুকোলাম। বললাম-আমার শরীর খারাপ হয়েছিল, তাই যেতে পারিনি। কাল থেকে আবার কলেজ যাব। সোনালী টিচার আমার কেন খোঁজ করছে, আমি জানি। হয়তো আমাকে উনি কিছু বলবেন। কিন্তু আমার তো কোনো দোষ নেই। তাও ভুল যখন একটা করে ফেলেছি তখন কড়া কথা শুনতেই হবে। ম্যাডামের কাছে কান ধরে ক্ষমা চাইব। আর কখনও এমনটি হবে না, তার প্রতিজ্ঞাও করব। কিন্তু এভাবে বাড়ীতে চুপচাপ বসে থাকলে উনি হয়তো সত্যি সত্যি আমাকে সন্দেহ করবেন, তখন আমি আর কারো কাছে মুখ দেখাতে পারব না। ফিরোজ বলল,আমাকে উনি বলেছেন আজকেই তোকে ওনার ফ্ল্যাটে গিয়ে দেখা করতে। চমকে উঠলাম আমি, কি আবার বাড়ীতে ডেকেছে ম্যাডাম? ফিরোজও বুঝতে পারলো না ব্যাপারটা। আমাকে বলল-কেন কি হয়েছে? ওকে লুকোলাম। বললাম, ঠিক আছে তুই যা। আমি ম্যাডামের সাথে দেখা করে নেব। ভেতরে ভেতরে একটা বেশ টেনশন শুরু হয়ে গেল। সোনালী ম্যাডামের বাড়ী যাব না, কলেজে গিয়ে দেখা করব ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না। সারাদিনটা আমাকে এই বিষয় নিয়ে বেশ চিন্তায় ডুবিয়ে রাখল। রাতে যখন ঘুমিয়ে পড়লাম, হঠাৎ স্বপ্নে সোনালী ম্যাডামকে দেখতে লাগলাম। অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত বেশবাসে সুন্দর করে মোহিনী সাজে আমার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে ম্যাডাম। আমার পাশে বসে, আমার মাথায় চুলে বিলি কেটে আদর করতে করতে উনি বলছেন, এই ছেলে লজ্জার কী আছে? মুখ তোলো, কথা বলো। দেখো, আজ কেমন সেজেছি। কেন সেজেছি জানো? শুধু তোমার জন্য। যদিও আমি স্বপ্ন দেখছি, তাও এ ধরনের কথা ম্যাডামের মুখ দিয়ে শুনব, আমি কল্পনাও করতে পারিনি। দারুন এক ব্যক্তিত্বময়ী সৌম্য সুন্দরী নারীর মতন মনে হচ্ছিল ওনাকে। দুহাতে উনি আমাকে জড়িয়ে ধরলেন, বললেন-ওরে লাজুক ছেলে। অত লজ্জার কি আছে? তোমার শরীরে তো এখন যৌবন এসে গেছে। তুমি যা কর এত স্বাভাবিক শরীরেরই ধর্ম। এতে তো কোনো দোষ নেই। এতে তো কোনো অপরাধ বোধের জিনিষ নেই। এই বয়সে তুমি যা কর। সবাই তা করে। তোমার তো গর্ব হওয়া উচিত। শরীরে পৌরুষ থাকলে তাকে স্বাগত জানাতে হয়। যোগ্য সন্মান দিতে হয়। আমার সব গুলিয়ে যাচ্ছিল। ভাল করে চোখ মেলে তাকাতেই পাচ্ছিলাম না ওনার দিকে। এ কি বলছে ম্যাডাম? এরপরে যা ঘটল, তাতে আমার অবস্থা আরো চরমে উঠল। উনি এবার ওনার পেলব দুটি সুন্দর বুক, সুডৌল সুন্দর উদ্ধত স্তনযুগল উন্মুক্ত করে, আমার মুখটা তুলে ধরে আমার ঠোটে প্রথমে একটা ছোট্ট চুম্বন এঁকে দিয়ে তারপর আমার মুখের সামনে ওটা মেলে ধরলেন। যেন যৌবন মদে জারিত এক উর্বশী-রমণীর শরীরের উত্তাপ আমার দেহমনে, শিরায় শিরায় প্রচন্ড তুফান তুলছে। দেখলাম সোনালী ম্যাডাম আমাকে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরেছে, যে ওনার বাহূর বন্ধন থেকে নিজেকে ছাড়াবার শক্তিও আমি তখন হারিয়ে ফেলেছি। ম্যাডাম আমার চুলের মধ্যে আঙুল চালিয়ে আদর করতে করতে বললেন, কী? ভালো লাগছে? সোনালী ম্যাডাম আমার ঠোটের ওপর ওনার স্তনের বোঁটাটা ঘষা লাগাচ্ছিলেন। বোবা হয়ে আমি তখন ওনার বুকের উষ্ন পরশে নিজেকে নিমগ্ন করে ফেলেছি। মুখ দিয়ে কথা সরছে না। আমিও বোঁটাটা আমার ঠোটের মধ্যে প্রবেশ করানোর জন্য ওনাকে নীরব সন্মতি জানিয়ে দিলাম। হঠাৎ সোনালী ম্যাডাম আমাকে প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা তোমার কোনো মেয়ে বন্ধু নেই? তাদের সঙ্গে ডেটিং করোনা? আমি মুখ তুলে বললাম, মেয়ে বন্ধুতো কলেজেই অনেক আছে। কিন্তু আমি কখনও কোনো মেয়েকে নিয়ে কলেজের বাইরে যাই নি। -সে কী? তোমাদের বয়সের ছেলেমেয়েরা তো আজকাল ইন্টারকোর্স করে। তারপর বন্ধুদের কাছে এসে গর্ব করে ডিটেলসে সব বর্ণনা দেয়। তুমি এখনও কোনো মেয়ের সাথেই ইন্টারকোর্স করোনি? আমি ঘাড় নেড়ে ওনাকে বললাম, না সে সুযোগ হয়নি, আর আমার ইচ্ছাও করেনি। দেখলাম উনি আমার দিকে তাকিয়ে হাসছেন। বললেন, বুঝেছি, তুমি মেয়েদের কাছে বেইজ্জত হওয়ার ভয়ে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছ। বললাম, না তা কেন? তাহলে মাষ্টারবেট করো কেন? মাষ্টারবেট? আপনি জানেন? হ্যাঁ, জানি তো। আমার কেমন আবোল তাবোলের মতন জট পাকিয়ে যাচ্ছিল মাথায়। ভেবেই কূলকিনারা পাচ্ছিলাম না যে মাষ্টারবেটের কথা সোনালী ম্যাডাম জানল কি করে? আমি তো ওটা লুকিয়ে চুরিয়েই করি। তাহলে উনি? আমাকে এবার উনি বেশ টোন করে কথা বলতে লাগলেন। সোনালী ম্যাডাম বললেন, আসলে তুমি এখনও অনেক নাদান। মেয়েদের মতন সেক্সলাইফের রহস্য এখনও ভালো করে তোমার জানা হয় নি। মেয়েদের কি করে তুষ্ট করতে হয় তোমার সে সন্মন্ধে কোনো ধারনাই নেই। তোমাকে যদি কেউ আনাড়ী বলে উপহাস করে, তাচ্ছিল্য করে তারজন্য তুমি ভয় পাও। পাকা ওস্তাদ মেয়ে হলে, তার কাছে তোমাকে হার স্বীকার করতেই হবে। নরনারীর যৌন খেলার রহস্য, মজা, আনন্দ, এসব যদি নাই জানো তাহলে তাকে সুখ দেবে কি করে? সেক্সলাইফ এনজয় করতে হলে সেক্সের জ্ঞান তো থাকতেই হবে। এই যে আমি বুক খুলে বসে আছি। এখন তুমি আমায় ভালো করে দেখছই না। আর আমি যখন চলে যাব, তখন তুমি আবার শুয়ে শুয়ে মাষ্টারবেট করবে। আমার মুখ দিয়ে কথা বেরোচ্ছিল না। সংক্ষিপ্ত বসনটুকু ছেড়ে সোনালী ম্যাডাম এখন উলঙ্গ। এমন নগ্ন শরীরে ওনাকে একবার বাথরুমের মধ্যে দেখেছিলাম, আর এখন চোখের সামনে দেখছি। শুনেছি, স্বর্গের অপ্সরী কিন্নরীদের শরীরের আকর্ষণে অনেক দেবতার পণপ্রতিজ্ঞা ধ্যান তপস্যার ইতি ঘটে যেত। জানি না সেইসব জীন পরীদের শরীর কতটা লোভনীয় ছিল, কিন্তু আজ যা আমি চোখের সামনে দেখছি, আমার যেন সমস্ত কল্পনাকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। এমন নিখুঁত সুন্দর কোনো মেয়ের শরীর। যেন হতেই পারে না। উনি আমাকে একটু আগে তাচ্ছিল্য করছিলেন। আমি নাকি মেয়েদের সাথে সেক্স করতে ভয় পাই? ইচ্ছে হচ্ছিল আসল খেলার মহড়াটা ওনাকে এবার দেখিয়েই দিই। সোনালী ম্যাডামের নগ্ন স্তনযুগল দেখতে দেখতে আমি পেনিসে হাত দিলাম। দেখলাম ওটা নিজ মূর্তি ধারণ করছে আসতে আসতে। এতক্ষণ দিব্বি লক্ষ্মী ছেলের মতন শুয়েছিলো। এবার আসল চেহারায় বড় হচ্ছে। আমি সোনালী ম্যাডামকে এবার দেখিয়ে দেখিয়েই লিঙ্গটা নাড়াচাড়া করতে লাগলাম। পেনিসটা দারুন শক্ত হয়ে একেবারে ডান্ডা হয়ে গেল। আমি এবার একহাতে লিঙ্গটা ধরে, আর একহাতে সোনালী ম্যাডামের একটা স্তন ধরে বোঁটাটাকে টপ করে মুখে পুরে নিয়ে প্রবল ভাবে চুষতে লাগলাম। সোনালী ম্যাডাম মুখ দিয়ে আওয়াজ করলেন আঃ। বললেন-বাঃ দারুন শুরু করেছ তো? যেন এক রঙিন নেশায় মশগুল হয়ে ওর বুকের উষ্ন উত্তাপে নিষিক্ত হচ্ছি। আমাকে এবার উনি চুলে হাত বোলাতে বোলাতে ওনার স্তনের বোঁটাটা আরো ভালো করে চোষাতে লাগলেন। আমি বোঁটাটকে জিভের মধ্যে নিয়ে খেলছিলাম, আর সেই সাথে লিঙ্গটাকেও ভালো করে হাতে ধরে কচলাচ্ছিলাম। সোনালী ম্যাডাম আমার ঐ লিঙ্গ কচলানো দেখে, এবার আমার পেনিস চোষার আবদার করে বসলেন। বললেন, আমি তোমার ওটা চুষব। উনি আমার পায়ের কাছে বসে পেনিসের মাথাটা জিভ দিয়ে চাটতে শুরু করলেন। মনে হলো সারা শরীরে এবার কারেন্ট লাগছে। এমন অভিজ্ঞতা আগে কখনও হয় নি। এমন ভাবে আমার লিঙ্গটা মুখে পুরে নিয়ে উনি চুষতে শুরু করলেন, মনে হলো আমাকে সুখের রাজ্যে উনি ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আমাকে অবাক করে সোনালী ম্যাডাম একটা কথা বললেন, -তোমরা তো ছেলেরা বন্ধুদের সামনেই মাষ্টারবেট করো। বন্ধুদের দিয়েও মাষ্টারবেট করিয়ে নাও। এখন তো ছেলেরাই ছেলেদের পেনিস সাক করে শুনেছি। আমাকে আর একটু কো-অপারেট করো, দেখ আমি তোমাকে কেমন আনন্দের স্বর্গে পৌঁছে দিচ্ছি। সোনালী ম্যাডাম আমার মোটা পেনিসটার প্রায় অর্ধেকটা মুখের ভেতর পুরে নিয়ে, আমি যেমন হাত দিয়ে খেঁচতে থাকি সেইভাবে মুখটাকে নামিয়ে উঠিয়ে খেঁচতে লাগল। ঐভাবে আমার লিঙ্গচোষণ দেখে আমার দেহমনে অন্য এক চরম পুলকের আনন্দে উদ্বেল হতে লাগল। দেখলাম ওনার মুখটা তখন আমার লিঙ্গ নিয়ে এক উন্মত্ত খেলায় মত্ত হয়ে উঠেছে। যেন আমি আমার মধ্যে আর নেই। সোনালী ম্যাডাম, শুধু আমার লিঙ্গটাই নয়। আমার সমগ্র চেতনাটাকেই গিলে ফেলেছে। ওনার সত্তার মধ্যে আমি ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছি। রতি রঙ্গ যখন শেষ হলো তখন ওনার মুখ ভরে গেল আমার বীর্যে। আমি দেখছি সোনালী ম্যাডামের মুখে কি অপরূপ প্রশান্তি। অকস্মাৎই আমার ঘুমটা গেল ভেঙে। এ আবার কি হলো? ওফঃ মহিলাতো আমার পিছু ছাড়ছেন না দেখছি। সবসময় সোনালী ম্যাডামের কথা চিন্তা করে আমার এই হাল হয়েছে। জেগেও দেখছি, ঘুমিয়েও দেখছি। আর পারা যাচ্ছে না। এবার থেকে আমাকে সোনালী ম্যাডামের কথাটা চিন্তা করা বন্ধ করতে হবে। নইলে এ রোগ সারবে না। এমন একটা স্বপ্ন দেখেছি যে মাথাটা বন বন করে ঘুরছে। ভাগ্যিস ওটা স্বপ্ন। স্বপ্নটা যদি সত্যি হতো? তারপর আবার ভাবলাম, স্বপ্ন তো সত্যিও হয়। তাহলে কি? ৩ আমার আর সোনালী ম্যাডামের ফ্ল্যাটে যাওয়ার সাহস হলো না। কলেজে গিয়ে একদম লাস্ট বেঞ্চে বসলাম। মুখ নিচু করে টিচারদের লেকচার শুনছিলাম। একটু পরেই সোনালী ম্যাডাম আমাদের বায়োলজির ক্লাস নেবেন। আমার তার আগে থেকেই বুকের ভেতরটা কেমন দুরুদুরু করতে শুরু করলো। ম্যাডাম যদি ক্লাসে এসে আমাকে দেখতে না পায় তাহলেই বোধহয় ভালো হবে। আমি চেষ্টা করছিলাম অন্যদের আড়ালে আরো ভালো করে মুখ লুকোবার। যাতে ক্লাসের মধ্যে সোনালী ম্যাডাম আমার অস্তিত্ব বুঝতে না পারে। যথারিতী বায়োলজির ক্লাস শুরু হলো। সোনালা ম্যাডাম আমাদের সবাইকে পড়াচ্ছেন। আমি চোখ বন্ধ করে মুখ নীচু করে বসে রয়েছি। হঠাৎ দেখলাম, আমার পাশের ক্লাসমেটটা পেন দিয়ে আমার পেটে খোঁচা মারছে। মুখ তুলে তাকাতেই ও বললো, এই তোকে ম্যাম ডাকছে? কে? সোনালী ম্যাম ডাকছে। সোনালী ম্যাম? আমার বুকের ভেতরটা ধড়াস করে উঠল। সর্বনাশ করেছে। উনি তারমানে আমাকে দেখে ফেলেছেন। আশ্চর্য ম্যাম কিন্তু সবার সামনে আমাকে কোনো কটু কথাই বললেন না। উল্টে জিজ্ঞেস করলেন, এতদিন কলেজে আসনি কেন তুমি? ফিরোজকে তো তোমার কাছে পাঠিয়েছিলাম, আজকেই আমার বাসায় গিয়ে আমার সাথে দেখা করবে। বুঝেছ? আমি বোকার মত ঘাড় নেড়ে বললাম, আচ্ছা। সবার সামনে ম্যাম আমাকে বাড়ীতে যেতে বললেন, আমার মুখটা কেমন লজ্জায় লাল হয়ে গেল। ক্লাসের শেষে আমি লাইব্রেরী রুমে গিয়ে বসেছি। একটা বইয়ের পাতা উল্টে পাল্টে দেখছি। এমন সময় হঠাৎ সোনালী ম্যাম ওখানেও প্রবেশ করলেন। আমি কেমন হকচকিয়ে গেলাম। ও তুমি এখানে বসে আছ? আর আমি তোমাকে সারা কলেজ খুঁজে বেড়াচ্ছি। চল আমার সাথে। আমি বললাম, কোথায়? কেন আমার ফ্ল্যাটে। এখনই? হ্যাঁ। কলেজ তো শেষ। কেন তোমার আবার কাউকে টাইম দেওয়া আছে না কি? টাইম? নাতো। আমার তো গার্লফ্রেন্ড নেই। সোনালী ম্যামকে দেখি আমার কথা শুনে মুচকী মুচকী হাসছেন। এবার আমার হাতটা ধরে উনি আমাকে টানাটানি করতে শুরু করে দিলেন।-চলো না তাড়াতাড়ি। তোমার সাথে অনেক দরকারী কথা আছে। দরকারী কথা? আমি আঁতকে উঠলাম। বাড়ীতে ছল করে ডেকে নিয়ে যাচ্ছে। তারপর আমাকে নিয়ে গিয়ে পেটাবে নাকি? সেদিন যা ভুল করে ফেলেছি। বাথরুমের আতঙ্ক। এখনও মন থেকে যাচ্ছে না। আমি হাত জোড় করে ওনাকে মিনতি করে বললাম, ম্যাম আমাকে ক্ষমা করে দেবেন। আমি সেদিন খুব ভুল করে ফেলেছি। আশ্চর্য,সোনালী ম্যাম আমাকে অবাক করে বললেন-কিসের ভুল? তোমার তো কোনো ভুল নেই। দোষটা তো আমার। ভুল তুমি করতে যাবে কেন? আমি তোমাকে সহজ করে দেওয়ার চেষ্টা করছি, আর তুমি সহজ হতে পারছ না। দেখোতো, বিনা দোষে তুমি সাতদিন কলেজেই আসনি। এতে আমার কি খারাপ লাগছে না বলো? এই জন্যই বলছি, তুমি আমার ফ্ল্যাটে চলো। আমি তোমাকে সত্যি ব্যাপারটা কি, সব খুলে বলবো। সোনালী ম্যাডামের কথা শুনে আমি বেশ ভরসা পেলাম এবার। ওনাকে রিকোয়েষ্ট করে এবার বললাম, ম্যাম আপনি আমাকে পড়াবেন তো? অফকোর্স। তোমাকে পড়াবো না মানে? তুমি তো আমার কাছে টিচিং নেবে বলেই এসেছিলে। মনে নেই? শুধু শুধু মনে একটা পাপ নিয়ে বাড়ীতে মন খারাপ করে বসেছিলে। এখন চলো আমার সাথে। আর দেরী নয়। তাড়াতাড়ি। কুইক। অগত্যা আমাকে সোনালী ম্যাডামের সাথে সাথেই ওনার ফ্ল্যাটে যেতে হলো। আজ থেকে আবার লারনিং শুরু হবে। কিন্তু এবার থেকে আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছি, আর কিছুতেই সোনালী ম্যাডামকে নিয়ে ওসব ছাইপাস আমি ভাববো না। ওনাকে আমি শ্রদ্ধার চোখেই দেখব। যেমন দেখে বাকীরা সবাই। ফ্ল্যাটে ঢুকেই সোনালী ম্যাম আমাকে বললেন, তুমি একটু বসো। আমি ড্রেসটা চেঞ্জ করে আসছি। বলে উনি পাশের ঘরটায় চলে গেলেন। আগের দিনটার মতোই চুপচাপ আমি ঘরের একটা কোনায় বসে রইলাম। খেয়াল করলাম, যে কাজের বউটাকে আমি আগের দিন দেখেছিলাম, সে আজকে নেই। সোনালী ম্যাডাম বোধহয় রাগের চোটে ওকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। আমার জন্য বেচারীর চাকরিটাও গেলো। সেদিন ঐ বউটাই না জেনেবুঝে আমাকে বাথরুমে পাঠিয়েছিল। আর তারপরে আমি সোনালী ম্যামকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলেছি। একটু পরে টিচার সোনালী ড্রেস চেঞ্জ করে আবার এই ঘরে এসে ঢুকলেন। এবার ওনার পরণে যে ড্রেসটা আমি দেখলাম, তাতে রীতিমতন আমি চমকে উঠলাম। গায়ে কালো রঙের একটা স্যান্ডো গেঞ্জী আর কোমরে ঘাগরা টাইপের গাউন। কালো ফিতের স্যান্ডো গেঞ্জীতে সোনালী ম্যাডামের রূপ ঝিলিক মারছে। দুধে আলতা চকচকে গায়ের মসৃণতা। স্তনবাহার যেন গেঞ্জীর মধ্যে দিয়ে লুটিয়ে পড়ছে। বেশ নিটোল বাহূমূল। গাউনের নীচে এলো উরু, হাঁটু, নরম আলতা রং পা দুটো বার করে আবার আমার সামনে বসলেন। ম্যাডামের অবিন্যস্ত খোলা চুল ঘাড়ের ওপর লটকে রয়েছে। হাসি ছড়ানো বিদ্যুত আবার ঠোঁটে ঝুলছে। চোখের পলক তুলে আমাকে বললেন, আমাকে দেখছ? প্রাণভরে দেখো। তোমাকে দেখানোর জন্যই তো এই সাজবহর। উরেব্বাস, আমি যেন চোখের সামনেই আবার স্বপ্নটাকে নতুন করে দেখছি। এমন খোলস খোলা এলো গা টা আমাকে দেখাচ্ছে কেন? কি ব্যাপারটা কি? হঠাৎ এবার আমার একটু কাছে সরে এসে ম্যাডাম বললেন, ঘরে ফ্যান ঘুরছে। দোতলা ফ্ল্যাটে জানলা দিয়ে প্রকৃতির বাতাস এমন হূমড়ি খেয়ে পড়ছে, তবু তুমি এত ঘামছ কেন? পকেট থেকে একটা রুমাল বার করে আমি মুখটা মুছছিলাম। সোনালী ম্যাডাম বললেন, বুঝেছি, তুমি আমার রূপ যৌবন দেখে দেহে মনে খুব তেতে উঠেছ। তাই না? আমার কেমন যেন সন্দেহ হতে লাগলো। ম্যাম, হঠাৎ এরকম আচরণ করছেন কেন? আমাকে ফাঁদে ফেলবার পরিকল্পনা করে নিয়েছে না কি? সেদিনের ঐ বাথরুমের কেলেঙ্কারীটা এখনও ভুলতে পারছেন না। আমাকে নতুন করে পরীক্ষা করছেন? কিন্তু উনি নিজেই তো আমাকে একটু আগে বললেন যে আমার কোনো দোষ নেই। আমি পুরো চুপসে যাচ্ছিলাম। ওনার কথাগুলো এমনই রসে ভেজা যে আমার ভেতরে পুলকটাও ভালো মতন জেগে উঠছিল। দেহের রক্তটা হঠাৎ ই টগবগ করে ফুটতে লাগলো, যখন দেখলাম, উনি আমার সামনেই একটা হাঁটুর ওপর আর একটা হাঁটু তুললেন। এটা যেন কামের ইঙ্গিত বলেই মনে হলো। আমি সঙ্গে সঙ্গে মাথাটা নীচু করে ফেললাম। প্রতিজ্ঞা করেছি, ম্যাডামকে নিয়ে খারাপ কিছু ভাববো না। আজ থেকে নিজেকে পুরো পাল্টে ফেলেছি। চোখের সামনে ওরকম দৃশ্য দেখার পরও আমি নিজেকে সংযত করে রইলাম। ম্যাডাম বললেন, তুমি দেখছি আমাকে দেখে নার্ভাস হয়ে যাচ্ছ। আরে বাবা, বাড়ীতে তো আমি এমন পোষাক পড়েই থাকি। তাকাও একটু আমার দিকে। লজ্জা পাচ্ছো কেন? আমি মুখটা অতি কষ্ট করে তুললাম, সোনালী ম্যাম বললেন, আমি জানি তুমি খুব ভালো ছেলে। সেদিন তুমি যে আমাকে ওভাবে দেখে লজ্জা পেয়েছিলে, তারজন্য তোমার কোনো দোষ নেই, আমি বলেছি তো। আসলে আমার বাথরুমের ছিটকিনিটাই খারাপ হয়ে গেছে। কদিন ধরে সারাবার লোক ডেকেও পাচ্ছি না। আমি বাথরুমে গেছি কাজের লোকটাও জানত না। দরজাটা ভেতর থেকে লাগাতেও পারিনি। আর তুমি সেইসময় গিয়ে হাজির। খুব খারাপ লেগেছে না? ম্যাডামকে নগ্ন অবস্থায় দেখে? আমার খুব লজ্জা পাচ্ছিলো। ম্যাডামের কথার জবাব দিতে পারছিলাম না। পুরোনো প্রসঙ্গটা টেনে আনছেন, এর উত্তরে আমার কি বা বলার আছে? সোনালী ম্যাম বললেন, ভাবছ, পড়তে এসে মহা ঝেমেলায় পড়েছি। ম্যাডাম পুরোনো কথা তুলে আমাকে লজ্জা দিচ্ছেন। এখন আমি কি করি? তাই তো? -আপনি আমার দোষ দেখেননি, সেটাই আমার কাছে বড় কথা। আপনার কাজের বউটা না বললে আমি বাথরুমের ধারে কাছেও যেতাম না। কি লজ্জায় আমিও পড়েগেছি, আপনি বলুন তো। নইলে একসপ্তাহ কলেজ কামাই করে বাড়ীতে বসে থাকি? -তুমি কলেজে না আসলে, আমি তোমার বাড়ীতেই চলে যেতাম। ভীষন একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। ম্যাডামের এই গায়ে পড়া ভাবটা আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না। হঠাৎ আমার প্রতি আকর্ষিত হওয়াটর কারণটা কি? এখনও অবধি পড়া নিয়ে কোনো আলোচনা হয় নি। এসে অবধি তখন থেকে সেই পুরোনো ঘটনা নিয়ে চর্চা চলছে। তাই বললাম, ম্যাম আপনি কি আজ আমাকে পড়াবেন? সঙ্গে সঙ্গে উনি বললেন, না আজ তোমাকে নিয়ে আমি শুধু আনন্দ করবো। আনন্দ করবেন মানে? আনন্দ মানে আনন্দ। সেভাবে নারী-পুরুষ একে অপরকে নিয়ে আনন্দ করে সেই আনন্দ। আজ আমাদের কারুরই একা একা আনন্দ করার দিন নয়। আমরা একে অপরকে নিয়ে আনন্দ করবো। আমার মনে মনে সন্দেহের দানাটা আরো বেশী করে বাধতে লাগলো। একা একা আনন্দ করার মানে উনি কি মাষ্টারবেট করাটাকে মনে করাচ্ছেন? এসব উনি জানলেন কেমন করে? আমি যা স্বপ্নে দেখেছি, এতো হূবহূ তার সাথে মিলে যাচ্ছে। ম্যাম কেন আমার সাথে এরকম আচরণ করছেন? হঠাৎ খেয়াল হলো, শুনেছি উনি ডিভোর্সী। একা একা থাকেন, তাই বলেই কি আমার সাথে ভাব জমাতে চাইছেন? আমার যেন ওনার কন্ঠস্বর চিনতেই কষ্ট হচ্ছে। কলেজে একরকম আর বাড়ীতে আরেক রকম, একি দেখছি আমি? হঠাৎ সোনালী ম্যাডাম এমন একটা কথা বললেন, পরিবেশটাই কেমন পাল্টে গেল। আমাকে বললেন, তোমার এখন বয়স কত? বললাম, আঠারো। উনি বললেন, জীবনে কখনও দূঃখ পেয়েছ? আমি বললাম, পেয়েছি একবার। মা যখন মারা গিয়েছিলেন তখন। -আমি ঐ দূঃখের কথা বলছি না। -তাহলে? -আমি কোনো সঙ্গি বা সঙ্গিনীর কাছ থেকে দূঃখ পাওয়ার কথা বলছি। ওনার এই কথা শুনে আমি বেশ অবাক হলাম। সোনালী ম্যামকে বললাম, আমার তো কোনো সঙ্গিনী নেই। তাই দূঃখ পাব কেমন করে? হঠাৎ এ প্রশ্ন করলেন? আমি সঙ্কোচ না নিয়েই বললাম, কারো একান্ত ব্যক্তিগত কথা জোড় করে জানতে চাওয়া উচিৎ নয়। তবুও আপনি যদি নিজে থেকে জানাতে চান, তাহলে শুনবো। দেখলাম, সোনালী ম্যাডামের চোখটা একটু ছলছল করছে। বললেন, তোমার কি মনে হয়, আমার বয়স কত? -জানি না ম্যাম। -তিরিশটা বসন্ত পার করে এসেছি আমি। এই বয়সের মেয়েরা ছেলেমানুষ করতে ব্যস্ত থাকে। অথচ আমার জীবনটা দেখো, সারাদিন রাত ছাত্রছাত্রী পড়ানো, আর বই নিয়েই আমার সময় কাটে। আমার জীবনটা কত বোরিং হয়ে গেছে। বললাম, ম্যাম কিছু যদি মনে না করেন, আমাকে খুলেই বলুন না আপনার দূঃখটা কি? উনি বললেন, তোমাকে আমার খুব ভালো ছেলে বলেই মনে হয়েছে। তোমাকে আমার জীবনের কথা বলতে পারি একসর্তে। এটা কিন্তু কাউকে বলা যাবে না। আমি ম্যামকে কথা দিলাম। বললাম, আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন। আমি কাউকে কিছু বলবো না। সোনালী ম্যাডাম আমাকে ওনার জীবনের কাহিনী শোনাতে শুরু করলেন, আর আমি মন দিয়ে শুনতে লাগলাম। বললেন, তুমি এখন অ্যাডাল্ট। বড় হয়েছ। আর আমার এই দূঃখের কাহিনীর কথাটা অ্যাডাল্ট না হলে কাউকে বলা যায় না। তোমাকে সব ঘটনাই বলছি, আমার জীবনে কি এমন হয়েছিল। আজ যে সোনালী ম্যামকে তুমি একা নিঃসঙ্গ থাকতে দেখছ, সে কিন্তু একদিন একা ছিল না। তোমার সোনালী ম্যাডাম বিয়ে করেছিল একজনকে। সে সুপুরষ। লম্বা চওড়া স্বাস্থবান লোক। আমাকে তার খুব মনে ধরেছিল। আমি বাবা মার অমতেই তাকে বিয়ে করেছিলাম। কিন্তু- বলতে বলতে উনি থেমে গেলেন। বললাম-থামলেন কেন ম্যাডাম। বিয়ে করেছিলেন, তারপর? -হ্যাঁ, সে ছিল আমার দুমাসের স্বামী। বাবা মায়ের পছন্দ করা পাত্র নয়। আমি নিজেই পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম তাকে। আলাপ হয়েছিল একটা স্পোর্টস ক্লাবে। হ্যান্ডসাম, আমার থেকে কয়েক বছরের বড় হবে। ওর মেয়েভুলোনো কথায় আমি মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম। ছেলেটি বাঙালি ছিল না। ও ছিল খুব ভালো স্পোর্টসম্যান, ভালো পোলো খেলত। ঘোড়ায় চড়ার ক্ষমতাও ছিল অসামান্য। মটর রেসিং এ ছিল বেশ পটু। বাবা বলেছিলেন, তুই শান্ত শিষ্ট মেয়ে। লেখাপড়া নিয়ে থাকিস। ওরকম একটা স্পোর্টসম্যানের সঙ্গে মানাতে পারবি? আমি তখন ওর প্রেমে মোহাচ্ছন্ন। বাবাকে বোঝালাম,খেলাধূলা নিয়ে যারা থাকে তারাই তো ভালো। পলিটিকস্ এর ময়লা ঘাঁটে না। পাঁচ মিনিটের আলাপেই আপন করে নিতে পারে অন্যকে। ছেলেটিকে দেখে মনে হয়, নিজের স্বার্থ বড় করে দেখে না। মানুষটি ভালো। আমি এমন ছেলেকেই বিয়ে করবো। একটা ডিনার পার্টিতে ও আমাকে ইনভাইট করেছিল। দেখি ওর অনেক মেয়েবন্ধু ভীড় করছিল আমাদের টেবিলের সামনে এসে। ওকে দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম। যতই মেয়েরা ওকে ঘিরে ধরতে চাইছিল ও ততই ওদের কাছে হাত�
No comments:
Post a Comment